পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ না হলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার প্রস্তাব উঠেছে ভারতের আসামের বিধানসভায়। গত শুক্রবার বিকালে আসামের বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনের পঞ্চম দিনে এ প্রস্তাব দেন জুনিয়র বিধায়ক আব্দুল খালেক।
বাজেটের ওপর আলোচনায় বেসরকারি এক প্রস্তাবে তিনি বলেন, যে দেশের স্বাধীনতায় ভারতের অবদান সবচেয়ে বেশি, যে দেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেকাংশে ভারতের ওপর নির্ভরশীল, সে দেশে ক্রমাগত হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হবে, এটা মানা যায় না।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে আব্দুল খালেক বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একজন শক্তিশালী নেতা। তিনি প্রয়োজনে শক্তি প্রদর্শন করে নিশ্চিত করুন যে বাংলাদেশে বসবাস করা কোনো সংখ্যালঘু নির্যাতনের মুখে না পড়ে। কারণ বাংলাদেশে বসবাসকারী হিন্দুসহ অন্য সংখ্যালঘুরা দেশ বিভাজনের বলি। তাই তাদের প্রতি রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা অস্বীকার করা যায় না। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশে ধর্মের নামে নির্যাতন হলে নির্যাতিতরা ভারতে আসার চেষ্টা করবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু প্রশ্ন হলো নির্যাতিতদের কতটা ভার আমরা বহন করব। তাই বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে শেখ হাসিনা সরকার ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে যুদ্ধ হোক।
বাংলাদেশকে উপযুক্ত ‘শিক্ষা’ দিতে হবে যাতে সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ হয়। এ ব্যাপারে বিধানসভায় প্রস্তাব পাস করে তা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানোর প্রস্তাবও দেন বিধায়ক আব্দুল খালেক। সূত্র : দৈনিক সাময়িক প্রসঙ্গ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।