পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গাজীপুর আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে বোমা হামলার ঘটনায় জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) মৃত্যুদ-প্রাপ্ত ১০ আসামির বিষয়ে হাইকোর্টের রায় ২৮ জুলাই। গতকাল বুধবার মৃত্যুদ-প্রাপ্ত সদস্যের ডেথ রেফারেন্স, আপিল ও জেল আপিলের ওপর শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ দিনধার্য করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ একেএম মনিরুজ্জামান কবীর। আসামিদের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার গোলাম নবী, অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট দেলাওয়ার হোসেন ও অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন মোল্লা।
পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ একেএম মনিরুজ্জামান কবীর সাংবাদিকদের বলেন, গাজীপুর আইনজীবী সমিতিতে হামলার ঘটনায় নিম্ন আদালত ১০ জনকে মৃত্যুদ- দিয়েছিল। আসামিদের ডেথ রেফারেন্স, আপিল ও জেল আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। আগামী ২৮ জুলাই রায় ঘোষণা করা হবে। ১০ জেএমবি সদস্য গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০০৫ সালের ২৯ নভেম্বর গাজীপুর আইনজীবী সমিতির কার্যালয়ে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এতে চার আইনজীবী আমজাদ হোসেন, গোলাম ফারুক, নুরুল হুদা ও আনোয়ারুল আজিমসহ মোট আটজন নিহত হন। হামলাকারী আসাদ ওরফে জিয়া নিজেও নিহত হন। এ ঘটনায় প্রথম পর্যায়ে জেএমবি নেতা শায়খ আবদুর রহমান ও আতাউর রহমান সানীকে আসামি করে গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় পুলিশের উপ-পরিদর্শক বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে ২০০৭ সালে জুলাই পুলিশ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০১৩ সালের ২০ জুন শুনানি শেষে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ৪-এর বিচারক ১০ আসামিকে মৃত্যুদ- দিয়ে রায় ঘোষণা করেন। নিম্ন আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল ও জেল আপিল দায়ের করেন আসামিরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।