পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) উপজেলা সংবাদদাতা : দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে চলাচলকারী রোরো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান যান্ত্রিক ত্রুটিতে শত শত যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে সারারাত পদ্মায় ভাসার খবর পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার রাতে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের কাছে এসে এ ঘটনা ঘটে। এসময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে। সংশ্লিষ্টরা জানায়, পাটুরিয়া ফেরিঘাট থেকে ৬টি বাস, ৮টি ট্রাক ও ৭টি প্রাইভেটকার নিয়ে দৌলতদিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে রো রো (বড়) ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান। রাত ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ঘাটের কাছাকাছি এলাকায় পৌঁছলে ফেরিটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এ সময় ¯্রােতের তোড়ে ফেরিটি অন্তত ১৩-১৪ কিলোমিটার ভাটিতে চলে যায়। খবর পেয়ে কর্তৃপক্ষ আইটি জাহাজ পাঠিয়ে ভোর ৪টার দিকে ফেরিটি উদ্ধার করে আবার পাটুরিয়ায় নিয়ে যায়। পরে ওই ফেরির যাত্রী ও যানবাহনগুলো রুটে চলাচলকারী অপর রো রো ফেরি ভাষা শহীদ ডা: গোলাম মওলায় করে নদী পার করা হয়। সারা রাত ফেরিতে থাকা যাত্রী গোয়ালন্দের দয়াল কুমার ঘোষ জানান, ফেরিটি যখন ¯্রােতের তোরে ভেসে যাচ্ছিল তখন শত শত যাত্রীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে ফেরি মাস্টারের সাথে যাত্রীদের বাগি¦ত-ায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের মাস্টার অফিসার মো: আব্দুল হাই দাবি করেন, ফেরির ইঞ্জিন ঠিকই ছিল। তবে সুকান জ্যাম হয়ে যাওয়ায় টার্ন (ঘোরানো) করা যাচ্ছিল না। তাই গন্তব্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে করতে ¯্রােতের তোড়ে কিছুটা ভাটিতে চলে গিয়েছিল। পরে ভোর ৮টার দিকে উদ্ধারকারী জাহাজ ফেরিটি পাটুরিয়া ঘাটে নিয়ে আসে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।