পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : পৃথিবী কি ধ্বংস হবে? এই প্রশ্ন চিরকাল ছিল এবং আছে মানুষের মধ্যে। আর এবার সেই প্রশ্নকে আরও একটু উসকে দিলো মিসরীয়দের একটা প্রতœতাত্মিক আবিষ্কার। মিসরীয় রাজ পরিবারের একটা কালো ইতিহাস আছে। আর এবার সেটাই উদ্ভাসিত হতে চলেছে। আর সেই সূত্র ধরেই বলা হচ্ছে, যেভাবে অতীতে মিসরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গেছে, সেভাবেই বর্তমানেও একদিন ঠিক শেষ হয়ে যাবে আজকের সভ্যতা।
চেক প্রজাতন্ত্রের একটি ঐতিহাসিক দল মিসরে খনন কাজ চালাচ্ছিলো। তখনই তারা খুঁজে পান, মিসরীয় সভ্যতার এক রানী খেনটাকাসের মাথার খুলি। আর সেই খুলির বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তারা জানতে পারেন, ঠিক কীভাবে মিসরীয় সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আর একটি জায়গায় লেখা রয়েছে, যেদিন এটি পাওয়া যাবে, সেদিনই ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবী! এই রানী খেনটাকাসের স্বামী ছিলেন ফ্যারাও নেফ্রেফ্রে। আর পুরনো দিনের সেই সভ্যতাকে নিয়ে খুঁটিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যে, আজ থেকে ঠিক সাড়ে চার হাজার বছর আগে পৃথিবীর অবস্থা যেমন ছিল, আজও তেমন রয়েছে। খেনটাকাস যখন জীবিত ছিলেন আজকের পৃথিবী ঠিক মিসরের মতোই ছিল। কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার ২০০ বছরের মধ্যে একেবারেই বদলে যায় সবকিছু। নীলনদের জলবায়ুর পরিবর্তন হয়। আর সেই সঙ্গে মিসরীয় সভ্যতা একেবারে ধ্বংস হয়ে যায়। ইতিহাসবিদরা বলছেন, আজকের পৃথিবীও যেকোনও দিন মিসরীয় সভ্যতার মতোই হারিয়ে যাবে।
প্রফেসর বার্তা বলেছেন, ‘তখনকার দিনে যে সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছিল মিসরীয় সভ্যতাকে ঘিরে, এখনও ঠিক তেমন কিছুই ঘটতে চলেছে পৃথিবীর সঙ্গে।’ তার কারণ, এই মাথার খুলিটা পাওয়া গেলেই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে, এমনটাই বলা হয়েছে। -সূত্র : জি নিউজ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।