পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা, যশোর : যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাইমা আক্তার দেড় মাসের ছুটি নিয়ে সপরিবারে বিদেশ গিয়ে আর ফেরেননি। গত এক বছর পার হলেও তিনি কর্মস্থলে যোগ দেননি। এমনকি কাউকে ফোন করেছেন এমন তথ্যও জানা যায়নি। বিষয়টি জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মিজানুর রহমান। তিনি জানান, বিভিন্ন দেশ ঘোরার কথা বলে নাঈমা আক্তার সপরিবারে দেশ ত্যাগ করেন।
পুলিশ ও বিভিন্ন সূত্র মতে, এমএম কলেজের শিক্ষিকা নাইমা আক্তারের স্বামীর বাড়ি ঢাকার বিক্রমপুরে। তার স্বামী খন্দকার রোকনুদ্দিন ঢাকা শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক। এক বছর আগে তারা স্বামী-স্ত্রী, দুই মেয়ে, এক ছেলেসহ পাঁচ সদস্যের পরিবার দেশ ত্যাগ করেন। এরপর আর ফেরেননি।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ‘দেশ ছাড়ার পর পরিবারকে ফোন করে তারা বলেছিলেন, আমরা একটি মুসলিম দেশে আছি, ভালো আছি। আমরা আর কোনোদিন বাংলাদেশে ফিরব না। এ নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে নানা সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন। এদিকে কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয় সূত্র মতে, উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নাইমা আক্তার ২০১৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকা কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে যশোর সরকারি এমএম কলেজে বদলি হন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।