পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্পে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা (১১.৪ বিলিয়ন ডলার) ঋণ দিচ্ছে রাশিয়া। গতকাল মঙ্গলবার রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম রাশিয়া টুডে’তে এ সংক্রান্ত খবর প্রকাশ করা হয়। পুরো প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ হবে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। রাশিয়ার ঋণ ছাড়া অবশিষ্ট অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার।
আগামী ২০১৭ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে নির্মিত হবে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি। অর্ধবার্ষিক হিসেবে ২০ বছরে এই ঋণ শোধ করবে বাংলাদেশ। ঋণ শোধের কিস্তি শুরু হবে আগামী ২০২৭ সালের মার্চ মাস থেকে। রূপপুর পরমাণু কেন্দ্রে স্থাপিত হতে যাওয়া দুটি রি-অ্যাক্টরের প্রতিটি ১২শ’ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। প্রথম রি-অ্যাক্টরটি আগামী ২০২২ সাল থেকে উৎপাদনে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পরের বছর চালু হবে দ্বিতীয় রি-অ্যাক্টরটি। প্রতিটি রি-অ্যাক্টরের মেয়াদ হবে ৬০ বছর। তবে পরবর্তীতে এর মেয়াদ ২০ বছর বাড়ানোর সুযোগ থাকবে। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন (বিএইসি) এবং রাশিয়ার রোসাতম এ ব্যাপারে চুক্তি স্বাক্ষর করে। ওই সময় বাংলাদেশ সরকারের মুখপাত্র কামরুল ইসলাম ভুইয়া রয়টার্সকে বলেছিলেন রূপপুরের ৯০ শতাংশ অর্থায়ন করবে রাশিয়া। উৎপাদনে যাওয়ার প্রথম বছর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির তত্ত্বাবধানে থাকবেন রোসাতমের প্রকৌশলীরা। তবে পরের বছর থেকে এর দায়িত্ব নেবে বাংলাদেশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।