পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) জরুরি বিভাগের মর্গে লাশের স্তুপ জমে আছে। মাত্র দুই দিনেই হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ওয়ার্ডসহ অন্যান্য ওয়ার্ডের মারা যাওয়া ১৫ জন রোগীকে করোনা আক্রান্ত হিসেবে সন্দেহ করা হচ্ছে। এই ১৫টি লাশের বাইরে আরও ৫টি বেওয়ারিশ লাশ আছে। এছাড়া পুলিশ কেসের অন্তর্ভুক্ত কয়েকটি লাশ মর্গে পড়ে আছে। করোনা পরিস্থিতিকে ঢামেক কর্তৃপক্ষ করোনা পরীক্ষা না করে লাশ হস্তান্তর করছে না। আর স্বজনরা করোনা পরীক্ষার ফলাফল না আসা পর্যন্ত লাশ গ্রহণ করছে না। এখন পরীক্ষা করে করোনা কিনা সেটি নিশ্চিত হয়ে লাশগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করছে ঢামেক কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের ওয়ার্ড মাস্টার আব্দুল গফুর জানান, গত পরশু দিন থেকে কালকে পর্যন্ত ১৫ টি লাশ জমা হয়েছে। এছাড়া পুরাতন কিছু লাশ আছে। আমরা করোনা পরীক্ষা করে করে লাশ হস্তান্তর করছি।
কারণ করোনা কিনা সেটি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত স্বজনরাও লাশ নিচ্ছে না। অনেক স্বজন করোনা পজিটিভ হওয়াতে লাশ নিচ্ছে না। যেসব লাশ স্বজনরা নিচ্ছে না সেগুলো সরকারিভাবে দাফন করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
এদিকে মর্গে মরদেহের স্তুপ জমা হওয়াতে হাসপাতালজুড়ে একটা আতঙ্ক বিরাজ করছে। অন্যান্য রোগীর স্বজন ও ঢামেকের কিছু স্টাফদের ধারনা করোনা আক্রান্ত হয়েই এসব রোগী মারা গেছেন। তাই সুরক্ষা ছাড়া মর্গের আশপাশ দিয়ে কেউ যাওয়া আসা করছে না। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনরা লাশ নিয়ে দুঃচিন্তায় রয়েছেন। স্বজনরা জানিয়েছেন, এলাকা থেকে তাদেরকে জানানো হয়েছে লাশ নিয়ে যেনো তারা এলাকায় প্রবেশ না করে। তাই তারা লাশ নিয়ে রীতিমত বিপাকে পড়েছেন। অনেকেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে লাশ দিয়ে চলে যাচ্ছেন। আবার কিছু লাশের স্বজনদের মিলছে না। সেগুলো বেওয়ারিশ হিসেবে ঘোষণা করা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।