পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি মামলা
স্টাফ রিপোর্টার : বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি মামলার অন্যতম আসামি মেসার্স নাহার গার্ডেন (প্রাইভেট) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো: শফিউল ইসলামসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের পক্ষ থেকে পৃথক অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন দুর্নীতি মামলায় ওই আসামিদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত অন্য আসামিরা হলেনÑ জামালপুরের প্রাক্তন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সৈয়দ মুনিরুল ইসলাম ও কুষ্টিয়ার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) হিসাবরক্ষক শেখ সাফায়েত হোসেন। অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায়, বেসিক ব্যাংক লিমিটেড, শান্তিনগর শাখা থেকে মেসার্স নাহার গার্ডেন (প্রাইভেট) লিমিটেডের অনুকূলে ৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন মো: শফিউল ইসলাম। ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে বন্ধকী সম্পত্তি প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে অতি মূল্যায়ন দেখিয়ে তিনি এ টাকা আত্মসাৎ করেন, যা পরবর্তীতে সুদাসলে ৩৮ কোটি ৭২ লাখ ৭৪ হাজার ৯৮৪ টাকা হয়। এ অভিযোগে ২০১৪ সালের ১৮ জুলাই মামলা দায়ের করে দুদক। দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল রাজধানীর শাহবাগের পরিবাগ থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
জামালপুরের প্রাক্তন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সৈয়দ মুনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ না করে প্রকল্পের ৩৯ দশমিক ৭৫৩ মেট্রিক টন গম বা ১২ লাখ ৮৮ হাজার ৭২৪ টাকা আত্মসাতের মামলা রয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে আরো পাঁচটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে।
অন্যদিকে কুষ্টিয়ার এলজিইডির হিসাবরক্ষক শেখ সাফায়েত হোসেনের বিরুদ্ধে বিল-ভাউচারের মাধ্যমে ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭০২ টাকা আত্মসাতের মামলা রয়েছে। তাকে কুষ্টিয়ার কোর্টপাড়া থেকে উপ-পরিচালক মো: তৌফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সহকারী পরিচালক রাম প্রসাদ ম-ল গ্রেফতার করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।