পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গুলশানের ঘটনায় বিশ্বে ভাবমর্যাদায় ছেদ পড়েছে : জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে -প্রধানমন্ত্রী
বিশেষ সংবাদদাতা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ সব সময় সন্ত্রাসবিরোধী, জঙ্গিবাদবিরোধী। দেশের মানুষকে সব সময় এর বিরুদ্ধে সচেতন থাকতে হবে। আমার বিশ্বাস জনগণই একদিন যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ করবে। গতকাল রোববার বিকেলে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এশিয়া-ইউরোপ মিটিংয়ে (আসেম) যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রীর তিন দিনের মঙ্গোলিয়া সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, যে সম্মানজনক জায়গায় বাংলাদেশ আছে, সেই জায়গায় গুলশানে হামলাকারীরা একটা ছেদ এনে দিল। এ ঘটনা বাংলাদেশের ভাবমর্যাদায় প্রশ্নবোধক চিহ্ন ফেলে দিয়েছে। তিনি বলেন, কোনো ঘটনা ঘটলে সব সময় বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও দেশ সহানুভূতি নিয়ে এগিয়ে আসে, তা নয়। অনেক সময় দেখা যায়, একটা ঘটনা ঘটলে যেন তাদের উদ্দেশ্য সফল হলো। এ ক্ষেত্রে দেশের মানুষের দায়িত্ব আছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গুলশানের ঘটনা ঘটার আগে গতবার ইতালির মিলানে আসেম সম্মেলনে গিয়ে গলা উঁচু করে কথা বলতে পেরেছি। অথচ আজকে দেখা যাচ্ছে, আমার বাংলাদেশেও একই ঘটনা ঘটছে। পৃথিবীর অন্য জায়গায়ও একই ঘটনা। আমরা একই পর্যায়ে চলে গেছি। তিনি আরো বলেন, এসব সন্ত্রাসীর অস্ত্রদাতা, যোগানদাতা, মদদদাতাদের খুঁজে বের করতে হবে। এজন্য সকলকে সহযোগিতা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে একজন সাংবাদিক জানতে চান, গুলশান হামলার পর জঙ্গি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার কথা বলছেন অনেকে। এই ঐক্য প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন আছে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করেন কি না? উত্তরে শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় ঐক্য ইতোমধ্যে সৃষ্টি হয়েছে। যারা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত, তাদের কথা আলাদা। এদের বাইরে যাদের মধ্যে ঐক্য দরকার, তাদের মধ্যে ঐক্য হয়েছে। গ্রামে গ্রামে কমিটি হচ্ছে। সর্বস্তরের মানুষ সচেতন হয়ে উঠেছে। এবার ঈদের নামাজে সনাতন ধর্মের যুবকেরা পাহারা দিয়েছে। এটা বাংলাদেশের জন্য অভূতপূর্ব অর্জন।
আরেক সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, কোনো কোনো রাজনৈতিক দল বলছে, তাদের সঙ্গে আলোচনায় না বসলে উগ্রবাদ বন্ধ হবে না। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের (রাজনৈতিক দল) এই কথার অর্থ মনে হয়, তাদের সঙ্গে বসলে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস বন্ধ হবে, নইলে তারা তা চালিয়েই যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ও আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য সাহারা খাতুন উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, উচ্চবিত্তের সন্তানরা বেহেশতের হুরপরীর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। যাদের জীবনের কোনো চাহিদা অপূর্ণ নয়, সমাজের সেই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা কেন সন্ত্রাসবাদের পথে পা বাড়াচ্ছে, কোন মানসিক অবস্থায় পড়ে তারা খুন-খারাবিতে জড়িয়ে পড়ছে, তা খুঁজে বের করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদে সমাজের এই এলিট শ্রেণির অংশগ্রহণ বাংলাদেশের প্রচলিত ধারণাকে ভেঙে দিয়েছে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সময় সবার দৃষ্টি থাকত, দরিদ্র পরিবার অথবা মাদ্রাসা ছাত্রÑতারাই বুঝি সন্ত্রাস করছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান, হাইফাই ফ্যামিলিÑযারা ভালো খায়, ভালো পরে, ভালোভাবে চলে। একেবারে যাদের জীবনের সব চাহিদাই পূর্ণ হচ্ছে, সব চাহিদা পূর্ণ করার পর তারা আর কোনো পথ খুঁজে না পেয়ে এখন খুন-খারাবিতে নেমে গেছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আসলে কোনো যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছি না আমি। এখানে কী করে তারা এলো, কারা তাদের পেছন থেকে উসকাচ্ছে, মদদ দিচ্ছে?
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, আমি আপনাদের কাছে আহ্বান জানাব, আপনারা খুঁজে বের করেন, আসলে তাদের সাইকোলজিটা কী? তাদের জীবনের যেখানে কোনোকিছুই অপূরণীয় থাকে না, তারপরও তারা কেন এই পথ বেছে নেয়। একেবারে বেহেশতের দরজা নাকি ফটাফট খুলে যাবে। মানুষ খুন করলে বেহেশতের দরজা খোলে না।
সম্মেলন চলাকালে তুরস্কে সেনা-অভ্যুত্থান চেষ্টার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সব সময় অসাংবিধানিক শাসনক্ষমতার বিপক্ষে। তুরস্কের জনগণ অসাংবিধানিক ক্ষমতা দখলের চেষ্টা রুখে দিয়ে প্রমাণ করেছে, জনগণই ক্ষমতার মালিক। তিনি বলেন, আমাদের আসেম সম্মেলন শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে ফ্রান্সের নিসে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে নিরীহ অনেক মানুষকে হত্যা করা হয়। বিশ্ব সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বাংলাদেশও এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীর নাম আসার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থী জঙ্গিবাদে জড়িত নয়। তাই কয়েকজনের জন্য অন্যদের জীবনে তার প্রভাব ফেলা ঠিক হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসে এ বিষয়ে আলোচনা করছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার তদন্তে তাজ্জব হয়ে যাওয়ার মতো তথ্য আসছে। তবে তদন্তের স্বার্থে এখনই কিছু বলা হচ্ছে না।
সন্ত্রাসী হামলার তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন তদন্তের সবটুকু বলা যাবে না। তদন্তের স্বার্থে সবকিছু বলাও হয় না। তবে যে তথ্য আসছে, তাজ্জব হয়ে যাওয়ার মতো। তদন্ত শেষে সবকিছু বুঝতে পারবেন সবাই। প্রধানমন্ত্রী এ সময় তদন্তাধীন বিষয় নিয়ে বেশি ‘খোঁচাখুঁচি’ না করারও আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ এখন কেবল বাংলাদেশের নয়, বৈশ্বিক সমস্যা। এই বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্ব সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারও। জঙ্গিবাদ বিষয়ে সরকারের অবস্থানের কথাও আসেমে বলেছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আসেমে অংশ নিয়ে আমি জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির কথা বিশ্বনেতাদের জানিয়েছি। কেবল তাই নয়, বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসে মদদদাতা, অর্থদাতা ও প্রশিক্ষণদাতাদের খুঁজে বের করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসী ঘটনা নতুন কিছু নয়। এদেশে বিভিন্ন সময় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। জিয়াউর রহমানের আমলে প্রেসক্লাবের সামনে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এরশাদের আমলেও ঘটেছে এ ধরনের ঘটনা।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আতঙ্ক সৃষ্টি করাই সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য। কয়েকটি শপিং মলে আক্রমণ হবে, এমন খবর এলো। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক হয়েছে, পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরাও জনগণকে সচেতন হতে বলেছি। সন্ত্রাস মোকাবেলায় যা যা করার দরকার আমরা তা করছি।
একটি হত্যাকা-ের তদন্ত সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তদন্ত কি এত তাড়াতাড়ি হয়ে যায়? আমাকে কেন এ প্রশ্ন করছেন? কত বছর পর আমি বিচার পেয়েছি। ১৫ আগস্টে যখন আমার বাবা-মা-ভাইকে হত্যা করা হলো। আর কত বছর পর তার বিচার হয়েছে? আমি কার কাছে এ প্রশ্ন করব? একটি ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে তথ্য পাওয়া যাবে না।
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার পর কোনো কোনো বিদেশি শক্তির অবস্থান ও তৎপরতা সম্পর্কে অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র-প্রতিকূলতার মধ্যেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। পদ্মাসেতু নির্মাণে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিল। শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির কারণে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটা কি সাংবাদিকরা খুঁজে দেখেছেন? ‘আমাদের নীতি ছিল সম্মান নিয়ে বাঁচব। আমরা তা করতে পেরেছি। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। আমাদের যে লক্ষ ছিল মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়া, আমরা সেই পথে এগিয়ে যাচ্ছি।
বাংলাদেশ নিয়ে আশঙ্কার কারণ আছে, নাকি বিশ্বনেতারা বাংলাদেশ বলে উদ্বেগ দেখাচ্ছেনÑএই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি কি একেবারে সত্যি কথা বলব? হয়তো অনেকের ভালো না লাগতে পারে। বাংলাদেশ নিয়ে যে প্রচার হচ্ছে, সেটা আমাদের দেশ থেকেই বেশি হয়। বিশ্বনেতারা উদ্বেগ জানান। সম্প্রতি ফ্রান্স ও তুরস্কের ঘটনায় উদ্বেগ জানানো হয়েছে। বিশ্ব মিডিয়াতে বিভিন্ন হামলার ঘটনা সরাসরি দেখানো হয়, কিন্তু আমাদের দেশের মতো নয়। রক্ত-লাশ নয়। তারপর ঘটনা প্রতিরোধ করতে যে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তাও বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। র্যাব-পুলিশ কী করছে, তা-ও দেখানো হচ্ছে। মিডিয়ায় বেশি প্রচার করার কারণে তারাও সেগুলো দেখায়। আমাদের মিডিয়ার তথ্য তারা দেখায়। তাহলে দোষটা কাদের দেব?
এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গিদের নাম নিয়ে পুলিশকে দোষারোপ করার কোনো কারণ নেই। জঙ্গি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নাম নেয়। ঝিনাইদহে জঙ্গিরা অন্য নামে ছিল। এখানে নামটা মুখ্য নয়। ছবি প্রকাশের পর নাম পাওয়া গেছে। মূল বিষয় হলো তদন্ত ঠিক করে হচ্ছে কি না। তিন জঙ্গির বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি না পাওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা দুঃখজনক। ২১ জন জঙ্গির বিচার হাইকোর্টে ঝুলে আছে। বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও কাজ হচ্ছে না। এদের সাজা হলে অন্যরা বুঝত অপরাধ করলে সাজা পেতে হবে। তিনি বলেন, সব জায়গায় সব ধরনের লোক আছে। এদের কারণে সমস্যা হয়। আবার এদের তুলে ফেললে বলা হবে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গি ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন করা, গ্রাম পর্যন্ত সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি করা, জনমত গঠনে ধর্মীয় নেতাদের আহ্বান জানানো হয়েছে। পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার তদন্ত সম্পর্কে তিনি বলেন, ঘটনা ঘটলে তদন্তের জন্য সময় দিতে হবে।
শেখ হাসিনা তার উলানবাটর সফর সম্পর্কে বলেন, সেখানে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভ, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনঝো আবের সঙ্গে আমার বৈঠক হয়। মেদেভেদেভের সঙ্গে বৈঠকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা করি। তাকে ও প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানাই। আর জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য উন্নয়নের বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করি। বৈঠক হয় ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও। গুলশান হামলায় ইতালি ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্কে কোনো ঘাটতি হবে না বলে তিনি জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসেম সম্মেলনে জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রপতি, মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রপতি, বেলাজিয়াম, ইন্দোনেশিয়া ও সাইপ্রাসের রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানদের সঙ্গেও আমার সাক্ষাৎ হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।