পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলাকারী জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত নর্থ সাউথের এক শিক্ষকসহ চারজনকে আটদিন করে রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম তসরুজ্জামান এ আদেশ দেন। এর আগে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ুন কবির চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে ১০ দিন করে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে।
আসামিরা হলেন, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক এস এম গিয়াস উদ্দিন আহসান, তার ফ্ল্যাটের তত্ত্বাবধায়ক মাহবুবুর রহমান এবং ওই অধ্যাপকের ভাগ্নে আলম চৌধুরী। এ তিন আসামিকে রাজধানীর ভাটার থানা এলাকা থেকে আটক করা হয়। এছাড়া তথ্য না জেনে জঙ্গিদের বাড়ি ভাড়া দেয়া ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে রাজধানীর শেওড়াপাড়া থেকে নুরুল ইসলাম নামের এক বাড়িওয়ালাকে আটক করা হয়।
আদালতে আসামি অধ্যাপক এস এম গিয়াস উদ্দিন আহসান ও নুরুল ইসলামের রিমান্ড বাতিল চেয়ে তার আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। শুনানিতে আইনজীবী আরফান উদ্দিন খান আদালতকে বলেন, মাননীয় আদালত গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ঘটনাসহ আমরা সকল জঙ্গিবাদের নিন্দা জানাই এবং সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শাস্তির দাবি জানাই। আসলে ওই ঘটনার সঙ্গে অধ্যাপক এস এম গিয়াস উদ্দিন আহসান জড়িত নয়। তিনি ওই বাড়িতে থাকেনও না। এছাড়া ২০০৯ সালের পর থেকে ওই ফ্লাটের তদারকি করে তত্ত্বাবধায়ক মাহবুবুর রহমান এবং অধ্যাপকের ভাগনে আলম চৌধুরী। তাই রিমান্ড বাতিল করে জামিন দেয়া হোক।
এসময় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি আব্দুল্লাহ আবু রিমান্ডের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি আদালতে তুলে ধরেন। উভয় শুনানি শেষে হাকিম প্রত্যেক আসামিকে আট দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।