পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নীলফামারী সংবাদদাতা : গত দুই দিনের ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ী ঢলে আবারও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রবিবার সকাল ৯টা থেকে তিস্তা নদীর পানি নীলফামারীর ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে বিপদসীমার ১৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তিস্তা নদী সংলগ্ন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। ক্রমাগত পানি বৃদ্ধির কারণে এরই মধ্যে চরম আতঙ্ক দেখা দিয়েছে তিস্তা পাড়ের মানুষের মাঝে। ইতিমধ্যে অনেক পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে উঠেছেন।
নীলফামারীর ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস সর্তকীকরণ কেন্দ্র জানায়, শনিবার রাত হতে তিস্তার পানি হুহু করে বাড়তে থাকে। রাত ৩ টায় তিস্তা বিপদসীমা অতিক্রম করে। যা রোববার সকাল ৯ টায় তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ৫২ দশমিক ৫৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপদসীমা ৫২ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার)। পানির গতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে।
এদিকে তিস্তায় পানি বৃদ্ধির ফলে তিস্তা অববাহিকার ডিমলা উপজেলার ২০টি ও জলঢাকা উপজেলার ৪টি চর এবং গ্রাম এখন হাঁটু পানিতে নিমজ্জিত। ফলে ওই এলাকার প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজার রহমান জানান, গত দু’দিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে আবারও ফুঁসে উঠেছে তিস্তা নদী। তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় অনেক মানুষের ঘরবাড়িতে হাঁটু পানি উঠেছে বলে তিনি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।