পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদ প্রতিরোধে পরবর্তী করণীয় কর্মকৌশল প্রণয়ন করছেন খালেদা জিয়া। সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই দেশনেত্রী খালেদা জিয়া তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
গতকাল শুক্রবার সকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
তিনি বলেন, সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের যে ভয়াবতা, জাতির জন্যে মারাত্মক হুমকির, এটাকে মোকাবিলা করার জন্য দেশনেত্রী জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। জাতীয় ঐক্যের এই ডাকে তিনি পরবর্তী পদক্ষেপ কী নিতে পারেন, সেগুলো বিভিন্ন পেশাজীবীর সঙ্গে, বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে আলাপ শুরু করেছেন।
স্কোয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম। পাকস্থলী জটিলতায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে গত বুধবার রাতে রিজভীকে স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিশেষজ্ঞ শৈল্য চিকিৎসক অধ্যাপক সানোয়ার হোসেনের তত্ত্বাবধায়নে তার চিকিৎসা চলছে।
বৃহস্পতিবার রাতে গুলশানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে একদল বিশিষ্ট ব্যক্তি ও পেশাজীবীর মতবিনিময় সভা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ধারাবাহিক যে কর্মসূচি নিয়েছি, সকল স্তরের ব্যক্তিদের সঙ্গে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে, সিভিল সোসাইটির সঙ্গে কথা বলে এই ভয়াবহতা কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়, তার ব্যাপারে একটা কার্যক্রম গ্রহণ করবেন দেশনেত্রী। সেটারই প্রস্তুতি সভা হয়েছে গতকাল। ওই প্রস্তুতি সভায় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা তাদের মতামত দিয়েছেন। সেই মতামত দেশনেত্রী শুনেছেন।
১ জানুয়ারি গুলশানে ক্যাফেতে হামলার ঘটনার পর জঙ্গিবিরোধী জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বুধবার ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং বৃহস্পতিবার বিশিষ্ট নাগরিক ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।