পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জীবনের ঝুঁকি নিয়েও মাঠে সাংবাদিকরা। তাদের কারণে ঝুঁকির মুখে পরিবারের সদস্যরাও। তাতেও পিছু হঠার সুযোগ নেই। দুর্যোগ দুর্বিপাকে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর যে ঐতিহ্য তাতে কোন হেরফের নেই। অদম্য সাংবাদিকরা ছুটছেন দিনরাত।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে টানাছুটিতে ঘরবন্দি মানুষ। আতঙ্ক উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় দিশেহারা মানুষের শেষ ভরসা গণমাধ্যম। ঘরে বসেই মানুষ জানতে চায় সর্বশেষ পরিস্থিতি, খবরের আদ্যপান্ত। গণমাধ্যমের প্রাণশক্তি সেই জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে তাই নিরন্তর ছুটে চলা সাংবাদিকদের। নতুন এই মহামারীর নিত্যনতুন আপডেট জানতেও ব্যস্ত সাংবাদিকরা। সংবাদপত্রের অনলাইন ভার্সন এখন দারুণ জনপ্রিয়। এতে সংবাদকর্মীদের দায়িত্বও বেড়েছে। আগের মতো কাজের ফাঁকে প্রেসক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ের অফিস কিংবা চেরাগী পাহাড়ের মোড়ে আড্ডা নেই। ঝুঁকি এড়াতে নিজ উদ্যোগ এবং সাংবাদিক সংগঠনগুলোও সুরক্ষা সরঞ্জাম জোগাড় করে দিচ্ছে।
দৈনিক পূর্বকোণের চীফ রিপোর্টার নওশের আলী খান বলেন, দুঃসময়ে সাংবাদিকরা মানুষের পাশে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দৈনিক আজাদী সিনিয়র সহ-সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম বলেন, মহান পেশায় থেকে জাতির দুঃসময়ে পিছু হঠার কোন সুযোগ নেই। বাংলা নিউজের উপ-সম্পাদক তপন চক্রবর্তী বলেন, দুঃসময়ে আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি পুরো কাজে লাগাচ্ছি। আজাদীর চীফ রিপোর্টার হাসান আকবর বলেন, দুর্যোগ দুঃসময়ে মানুষকে আসল তথ্য দিতে কাজ করছি। চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের চট্টগ্রাম রিজিওনাল এডিটর কামাল পারভেজ বলেন, যখনই খবর তখনই তা তুলে ধরছি। দৈনিক ইত্তেফাকের সিনিয়র ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দুযোর্গে মানুষ যখন ঘরে ডুকে তখনও সাংবাদিকরা মাঠে থাকে, এটাই স্বাভাবিক। চ্যানেল আই চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান চৌধুরী ফরিদ বলেন, নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেই আমরা দায়িত্ব পালন করছি। দৈনিক সমকালের বিশেষ সংবাদদাতা ও চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান সরোয়ার সুমন বলেন, যতটুকু পারা যায় ঝুঁকিমুক্ত থেকে আমরা কাজ করছি। দেশ রূপান্তরের সিনিয়র রিপোর্টার ম. শামসুল ইসলাম বলেন, সংবাদপত্র বন্ধ হলে গুজব রটবে এজন্য সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। দৈনিক প্রথম আলোর সিনিয়র রিপোর্টার মাসুদ মিলাদ বলেন, আগের মতোই কাজ করছি, তবে ধরনটা কিছুটা পাল্টেছে। দৈনিক যুগান্তরের সিনিয়র ফটো সাংবাদিক রাজেশ চক্রবর্তী বলেন, সংবাদিকরা ঝুঁকিতে তবে সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।