পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এ বছর ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১২১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে, যা গত বছরের তুলনায় বেশি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৮৬ জন, আহত হয়েছেন ৬৯৬ জন। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি গতকাল এ তথ্য দিয়েছে। এ বছর ঈদের ছুটি ছিল চলতি মাসের প্রথম নয় দিন। যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী ১২ জুলাই পর্যন্ত ১২১টি দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে।
যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, বাসচাপায়, প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে দুই বাসের ধাক্কা, খাদে পড়ে যাওয়া, সিএনজিচালিত অটোরিকশা চাপা পড়া বা উল্টে যাওয়াÑএসব দুর্ঘটনার কারণেই প্রাণ হারিয়েছেন ১৮৬ জন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর ও ঘটনার প্রতক্ষ্যদর্শীদের বক্তব্য অনুযায়ী, বেশির ভাগ সড়ক দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেই দেখা যায় বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালাতে গিয়েই এসব দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সম্মিলিতভাবে কাজের যে চেষ্টা সেখান থেকে আমরা অনেক দূরে। যাত্রী হিসেবে আমরা এখানে অসহায়ভাবে প্রাণ দেওয়া ছাড়া কিছুই যেন করার নেই! দেখা যায় সরকার অনেক ছোট ছোট বিষয় নিয়ে বড় বড় উদ্যোগ নেয়। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিকারের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উদ্যোগ আমরা দেখি না। এই যে ঈদের ছুটিতে গত ১২ দিনে ১৮৬ জন মানুষ মারা গেল। কতগুলো মানুষ আহত হলো পঙ্গু হলো এ নিয়ে যেন রাষ্ট্রের কারো কোনো মাথাব্যথা নেই! এটাই যেন নিয়তি! তিনি আরো বলেন, যাত্রী হিসেবে আমরা এখন অসহায়। আমাদের কোনো ভূমিকা নেই। সরকারের রোড সেফটির যে কমিটি হয় সেখানে কোনো যাত্রী থাকে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।