পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুঁড়িগ্রামে বাংলা ট্রিবিউনের সাংবাদিক আরিফুল ইসলামকে নির্যাতনকারী আরডিসি নাজিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। তার গ্রামের বাড়ি যশোরের মণিরামপুর এলাকায় রাতারাতি নামেবেনামে অনেক সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। মাত্র ৬বছরের চাকরি জীবনে কীভাবে আলাউদ্দীনের চেরাগ হাতে পেলেন এই নিয়ে আলোচনার সমালোচনার অন্ত নেই। বিশেষ করে এক বৃদ্ধ কৃষককে কান ধরে টানার ঘটনা ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ায় এলাকায় নিন্দার ঝড় তুলেছে।
আমাদের মনিরামপুর সংবাদদাতা জানান, আরডিসি নিজাম উদ্দীন মনিরামপুর উপজেলার দূর্বাডাঙ্গা গ্রামের মৃত নিছার উদ্দিনের ছেলে। তবে নাজিম উদ্দিন খেদাপাড়া ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামে নানা বাড়িতে বড় হন। দূর্বাডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা হলেও নাজিমের পিতা নিছার উদ্দিন অনেক আগে থেকেই কাশিপুর গ্রামে শ^শুরবাড়িতে ঘর জামাই ছিলেন। করতেন দিন মজুরী। তিনি অনেক কষ্ট করে ছেলেকে লেখাপড়া শিখিয়েছেন। এক ভাই এক বোনের মধ্যে নাজিম বড়। লেখাপড়া শেষ করে এক্সিম ব্যাংকে চাকরি করেন কিছুকাল। ২০১৪ সালে ৩৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, তিনি বদমেজাজী। কয়েকজন বললেন, এলাকায় বলাবলি হচ্ছে ‘ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে সে নাকি টাকা বানানোর মেসিন পেয়েছে’। নাজিম উদ্দিন কয়েকমাস আগে পৌরশহরের গাংড়া গ্রামে আকবর মোল্যার কাছ থেকে ৪৬ লাখ টাকায় ১৬শতক ৭০ পয়েন্ট জমি ক্রয় করেন। আমেরিকান প্রবাসী তার এক ভায়রা ভাইয়ের সাথে শ^শুর বাড়ির পাশেই সাড়ে ১৪ লাখ টাকায় কেনা আট শতক জমির উপরে এক কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে তিন ইউনিটের চারতলা একটি বাড়ি নির্মাণ করছেন নাজিম উদ্দিন। এছাড়া কাশিপুরে নানার দেওয়া পাঁচ শতক জমির উপর তিন কক্ষ বিশিষ্ট একটি একতলা বাড়ি রয়েছে তার। একটি গোয়েন্দা সংস্থা জানায়, তার সম্পত্তির ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।