পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কদমতলীতে একটি গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে পুলিশের সামনে বরের নানাকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনা ঘটেছে। পরে সেখান থেকে একটি পিস্তল ও তিন রাউন্ড গুলিসহ জাহাঙ্গীর (৩০) নামের ওই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে কদমতলী দনিয়া বাহাদুর মেম্বরের বাড়ির সামনে বিয়েবাড়ির গায়েহলুদের একটি অনুষ্ঠান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার দিবাগত রাতে দনিয়া এলাকার ইস্রাফিল সরদারের নাতির বিয়ের গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। অনুষ্ঠানে আগত যুবকদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানোকে কেন্দ্র করে বিয়েবাড়ির লোকজনদের সাথে দনিয়া এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে গিয়াস উদ্দিন গেসুর কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া বাধে। রাত পৌনে ৩টার দিকে গেসুকে মারধর করে বিয়েবাড়ির লোকজন। এ ঘটনায় দুপক্ষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে কদমতলী থানার এসআই সোহাগসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুপক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিনের ভাই জাহাঙ্গীর উত্তেজিত হয়ে ইস্রাফিল সরদারের বুকে পিস্তল ধরে। এ সময় এসআই সোহাগ জাহাঙ্গীরের হাত চেপে ধরে পিস্তলের নল নিচ দিকে নামিয়ে দেয়া মাত্র পিস্তল থেকে গুলি বের হয়।
ইস্রাফিল সরদার সাংবাদিকদের বলেন, আমার নাতির বিয়ের অনুষ্ঠান চলছিল। এ সময় গেসুসহ কয়েক যুবক মদ খাচ্ছিল। আমাদের বিয়েবাড়ির লোকজন তাদের বাধা দিলে তারা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে হত্যার উদ্দেশে জাহাঙ্গীর আমার বুকে পিস্তল ধরে। এ সময় কদমতলী থানার এসআই সোহাগসহ অন্য পুলিশ সদস্যরা আমার জীবন রক্ষা করে।
গতকাল সন্ধ্যায় কদমতলী থানার এসআই সোহাগ দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। মামলায় আটক জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।