পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের কমিশন দিয়ে গ্রাহকদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে প্রতারক চক্র। তারপর গ্রাহকদের ফোন করে অথবা এসএমএসের মাধ্যমে বিভিন্ন কোড ডায়াল করতে বলে ওই চক্রের সদস্যরা। আর সেই কোড ডায়াল করলে বা লিংকে ক্লিক করলেই গ্রাহকদের একাউন্ট থেকে প্রতারকদের কাছে টাকা চলে যায়। তবে ওই চক্রের মূলহোতাকে আটক করেছে র্যাব। গতকাল দুপুরে র্যাব ৩ এর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এমন তথ্য জানান র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রকিবুল হাসান।
তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর মিরপুর-১ এর ১৯ নম্বর রোডের ৩৩ নাম্বার বাসায় অভিযান চালিয়ে মো. সোহেল আহম্মেদকে (৩৬) আটক করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সিম কার্ড ও মাল্টি সিম গেটওয়ে ডিভাইসসহ মোবাইল জব্দ করা হয়। এছাড়া তার কাছ থেকে একটি ল্যাপটপ, একটি সিগন্যাল বুস্টার, তিনটি মডেম, বিপুল পরিমাণ সিমকার্ড ও অন্যান্য সরঞ্জামা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো বলেন, সোহেল ২০১৭ সাল প্রতারণার কাজে জড়িত। প্রতারণার মাধ্যমে তিনি এখন পর্যন্ত বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সোহেল একা নয়, সে তার চক্রের আরও ৪/৫ জনের নাম বলেছেন। তাদের নাম তদন্তের স্বার্থে এখন বলা যাবে না। আমরা অতি শিগগিরই তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করবো।
কিভাবে তারা প্রতারণা করতেন, এমন প্রশ্নের র্যাবের ওই কর্মকর্তা বলেন, কোনো গ্রাহক যদি মোটা অংকের টাকা লেনদেন করতেন, তাহলে সেই নম্বর ও তথ্য এজেন্টরা চক্রটিকে জানিয়ে দিতেন। তখন তারা মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানির নম্বর ক্লোন করে কল দিয়ে বলতেন- আমি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অফিস থেকে বলছি, আপনি যেই টাকা পাঠিয়েছেন বা এসেছে। সেই টাকা ভুল নম্বরে চলে গেছে। এমন সব ভুয়া কৌশল অবলম্বন করে গ্রাহকদের বিভিন্ন কোড ডায়াল করতে বলতেন অথবা তারা এসএমএস দিয়ে বিভিন্ন লিঙ্ক পাঠাতো। গ্রাহকরা সেই কোড বা লিঙ্কে ক্লিক করলেই প্রতারক চক্রের কাছে টাকা চলে যেত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।