পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে জনসংখ্যার তুলনায় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ এখনও অপ্রতুল। তাই উদীয়মান তরুণ হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে হৃদরোগ ও এর আধুনিকতম চিকিৎসা বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ দিয়েছে ইন্টারেক্টিভ প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভস (আইপিডিআই)।
শুক্রবার (১৩ই মার্চ) রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ‘ইন্টারেক্টিভ ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি রিফ্রেশার কোর্স’ শীর্ষক এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। স্বাস্থ্য সচিব মো. আসাদুল ইসলাম এই কর্মশালা উদ্বোধন করেন।
আয়োজকরা জানান, ‘আইপিডিআই’ সাধারণত গবেষণা ও পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য শিক্ষা ও উচ্চতর কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। এর অংশ হিসেবে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশ থেকে ২০০ জন তরুন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ৫০ জন অভিজ্ঞ ফেকাল্টি অংশ নিয়েছেন। অনুষ্ঠানে বিদেশ হতে স্কাইপির মাধ্যমে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেছেন ২ জন বিদেশী হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। এতে ৭ টি পর্বের ৩২টি বিষয়ে তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করা হয় এবং অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের সরাসরি উত্তর প্রদান করা হয়।
আয়োজক প্রতিষ্ঠান আইপিডিআই’র কোর্স ডিরেক্টর ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মহসীন আহমদ বলেন, এটি হৃদরোগ বিষয়ক দক্ষতা, সহযোগিতা, রোগের কারণ ও উত্তরনের উপায় ভিত্তিক মৌলিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা। যার দ্বারা উদীয়মান হৃদরোগের চিকিৎসকরা তাদের রোগীর জরুরি করণীয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান লাভ করেছেন। এর ফলে পেশাগত দক্ষতা এবং কার্যকরিতা বৃদ্ধি পাবে। এর প্রতিটি সেশনই ছিল অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রাণবন্ত এবং আর্কষণীয়।
অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ, আইপিডিআই’র কোর্স ডিরেক্টর ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের কার্ডিওলজি বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. আবদুল ওয়াদুদ চৌধুরী বলেন, দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর মধ্যে হৃদরোগ ও রক্তনালীর রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। এ বিষয়ে প্রশিক্ষিত ডাক্তারদের অভাব রয়েছে। যারা আছেন তাদের সেবা, মান ও প্রযুক্তির ব্যবহার অপ্রতুল। এসব বিষয় গুরুত্ব দিয়ে আইপিডিআই এ কর্মশালার আয়োজন করেছে। আশা করছি অংশগ্রহণকারীরা এ থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান মানবতার জন্য, সবর্পরি দরিদ্রজনগোষ্ঠির হৃদরোগ চিকিৎসায় ব্যবহার করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।