পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719612546](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশব্যাপী হামরোগের প্রাদুর্ভাব কমাতে ১৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত তিন সপ্তাহব্যাপী শুরু হচ্ছে জাতীয় হাম-রুবেলা ক্যাম্পেইন। যার উদ্দেশ্য ৯ মাস থেকে ১০ বছর বয়সী সব শিশুকে এক ডোজ ‘এমআর টিকা’ প্রদানের মাধ্যমে হাম-রুবেলা রোগের বিস্তার দ্রুত কমানো এবং নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচী হতে দুই বছরের চেয়ে কমবয়সী সকল কাদ পড়া ও ঝড়ে পড়া শিশুদের খুঁজে বের করে নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রমের মাধ্যমে এমআর টিকা নিশ্চিত করা।
গতকাল সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আসন্ন জাতীয় হাম- রুবেলা ক্যাম্পেইন ২০২০ নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এসময় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান খান, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মওলা বক্স চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হামরোগ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এরইমধ্যে দেশে ২০০৬ সালে ক্যাচআপ এবং ২০১০ সালে ফলোআপ ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়। ফলে হামের প্রভাব বহুলাংশে কমে গিয়েছিল। ২০১২ সাল থেকে রুবেলা নিয়ন্ত্রণে হামের টিকার সঙ্গে রুবেলা টিকা সংযোজন করে এমআর টিকা দেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে হাম-রুবেলা দূরীকরণে এমআর ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। কিন্তু রোগ নিরীক্ষণ তথ্য অনুযায়ী ২০১৭ সাল থেকে দেশব্যাপী হামরোগের প্রাদুর্ভার বৃদ্ধি পাওয়ায় আগামী ১৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত তিন সপ্তাহব্যাপী সারাদেশে পরিচালিত হতে যাচ্ছে জাতীয় হাম-রুবেলা ক্যাম্পেইন ২০২০।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।