পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কমলাপুর ও শাহজাহানপুর এলাকা নিয়ে মহাপরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, জাইকার অর্থায়ন ও কারিগরি সহায়তায় এই এলাকার মাল্টিমডেল অবকাঠামো করা হবে। তখন এলাকার সবকিছু পরিবর্তন হয়ে উন্নত বিশ্বের আদলে আবাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, কমলাপুর স্টেশন গড়ে তোলা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রেলকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, রেলে অনেক প্রকল্প চলমান আছে, যেমন-ঢাকা-টঙ্গী ৩য়, ৪র্থ লাইন, টঙ্গী-জয়দেবপুর ২য় লাইন, ঢাকা-চট্টগ্রাম পুরা ডাবল লাইন, ঢাকা-কুমিল্লা সরাসরি লাইন নির্মাণ, ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইস্পিড লাইন নির্মাণ, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার নতুন রেললাইন, বঙ্গবন্ধু আলাদা রেলসেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর সহ অন্যান্য প্রকল্প।
এ সময় তিনি বলেন, একটি উন্নত, আধুনিক দেশ গড়তে সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থার দরকার। বর্তমান সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থায় ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে। রেল এক সময় অবহেলিত ছিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী রেলকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন ও বাজেট বরাদ্দ দিচ্ছেন।
নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়াই আমাদের লক্ষ্য। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছি। বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার জন্য তারই কন্যা বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। সকলের সম্মিলিত চেষ্টায় আমরা উন্নত দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
রেলমন্ত্রী এ সময় শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ গড়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। শিক্ষার্থীদের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ উল্লেখ করে মন্ত্রী তাদের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেদের যোগ্য করে গড়ে দেশ গঠনে কাজে লাগানোর আহŸান জানান।
অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোফাজ্জেল হোসেন, রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামান, মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) নাসির উদ্দিন আহমেদসহ উর্ধ্বতন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।