পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : উগ্রবাদ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় সরকারের জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার চিন্তা আছে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল সোমবার সকালে বনানী আর্মি স্টেডিয়ামে গুলশানে ক্যাফেতে জঙ্গি হামলায় নিহতের কফিনের শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব এই সংশয় প্রকাশ করেন।
ঐক্য করতে হলে খালেদা জিয়াকে ক্ষমা চাইতে হবে এবং জামায়াত ছাড়তে হবে- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফের বক্তব্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন দেশে একটা জাতীয় সংকট চলছে। এই সময়ে তারা (আ’লীগের নেতারা) যদি উগ্রবাদ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় ঐক্যের চিন্তা করতো, তাহলে তারা এই ধরণের কথা-বার্তা বলতেন না।
যুদ্ধাপরাধীর দল জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ বিএনপি ছাড়বে কিনা প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এখানে এই প্রশ্নটি এখন অবান্তর।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, দেশে চরম সংকট চলছে। গতকাল (রোববার) আমাদের নেত্রী এই ভয়াবহ সংকট মোকাবিলায় সকল ভেদাভেদ ভুলে দলমত নির্বিশেষে সন্ত্রাসবিরোধী জাতীয় ঐক্যের আহŸান জানিয়েছেন। আজকে এই দলের পক্ষ থেকে নিহতদের কফিনে আমরা শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি। আমরা মনে করি, দেশের এই পরিস্থিতিতে সব কিছুর ঊর্ধ্বে উঠে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর আগে মির্জা ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল নিহতদের কফিনে শ্রদ্ধা জানান।
বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্যদের মধ্যে দলের ভাইস- চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আহমেদ, বিএনপি নেতা আনহ আখতার হোসেন, এনডিপির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মূর্তজা প্রমুখ।
শুক্রবার গুলশানের ক্যাফেতে হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলায় তিন বাংলাদেশীসহ ২০ জনকে হত্যা করে বন্দুকধারী সন্ত্রাসী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।