পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়ে যারা হৈ চৈ করছে এবং ছাড় দেয়ার চেষ্টা করছে তারা রাজনীতির মাঠে ভুল করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাসদ সভাপতি সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। গতকাল রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ভাষা আন্দোলন ও কমরেড মোহাম্মদ তোয়াহার ভ‚মিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ড. কামাল হোসেন, আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না ও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কঠোর সমালোচনা করে হাসানুল হক ইনু বলেন, বিএনপি-জামায়াত যদি দেশের রাজনীতি দখল করে নেয়, তাহলে আবার দেশ সা¤প্রদায়িকতার আগুনে ঝলসে যাবে। গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন, জাসদের আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কাদের সিদ্দিকীর মতো লোক যখন বিএনপির কাফেলায় যুক্ত হন, তখন আমি অশনি সংকেত দেখি।
হাসানুল হক ইনু বলেন, রাজনীতির মাঠে সহাবস্থান, গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে মীমাংসিত বিষয় অমীমাংসিত করার চিহ্নিত সা¤প্রদায়িক চক্র জামায়াত-বিএনপিকে ছাড় দেওয়ার রাজনীতি যারা করছেন এবং তাদের শক্তিশালী করার যারা চেষ্টা করছেন, তারা ভুল করছেন। বিরোধী দলকে টিকিয়ে রাখার নামে ‘রাজাকার’কে ছাড় দেয়া, জঙ্গিদের রাজনীতিতে ছাড় দেয়ার কোনো মানে হয় না। কিছু বিষয়ে আপস হয় না।
সা¤প্রদায়িক জঙ্গিবাদী ও আগুন সন্ত্রাসীরা পরাজিত হয়েছে কিন্তু আত্মসমর্পণ করেনি উল্লেখ করে জাসদ নেতা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র যদি রাজনীতির মাঠ দখল করে তবে বাংলাদেশ সা¤প্রদায়িকতার আগুনে জ্বলসে যাবে। তাদের এক চুলও ছাড় দেয়া উচিৎ হবে না। তাদের সঙ্গে সহাবস্থান করাও উচিৎ হবে না।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড দিলীপ বড়ুয়া, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রমূখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।