পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কলেরাপ্রবণ ৬টি এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু হচ্ছে আজ বুধবার। এরমধ্যে সবচেয়ে কলেরা প্রবণ এলাকা হলো মোহাম্মদপুর। গত পাঁচ বছরের পরিসংখ্যানে এই তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া এই তালিকায় রয়েছে আদাবর, দারুস সালাম, কামরাঙ্গীর চর, হাজারীবাগ ও লালবাগ। এই ৬টি এলাকার ১৬টি ওয়ার্ডে ১৯ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি ১২ লাখ ডোজ টিকা খাওয়ানো হবে। এক বছরের বেশি বয়সী যে কেউ মুখে খাওয়া এই টিকা নিতে পারবেন।
গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) পরিচালক প্রফেসর ডা. শাহলীনা ফেরদৌস ও আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের (আইসিডিডিআর’বি) আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন এমিরেটাস বিজ্ঞানী ড. ফেরদৌসী কাদরী এ সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আইসিডিডিআর’বি পরিচালিত এক জরিপে দেখাগেছে, বর্তমানে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্নস্থানে কলেরার প্রাদুর্ভাব রয়েছে। ডায়রিয়াজনিত রোগের মধ্যে ২০ শতাংশই কলেরার জীবাণুবাহী। কলোর সংক্রান্ত আইসিডিডিআরবি’র সর্বশেষ পরিসংখ্যান তুলে ধরে ড. কাদরি বলেন, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে যারা মহাখালী কলেরা হাসপাতালে আসেন তাদের মধ্যে মোহাম্মদপুর এলাকার রোগীদের কলোরা প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। এদের মধ্যে প্রতি হাজার রোগীর কলেরায় আক্রান্তের হার ৪ দশমিক ৯ শতাংশ। এছাড়া আদাবর এলাকায় ১ দশমিক ৩ শতাংশ, দারুস সালাম এলাকার দশমিক ৩ শতাংশ, লালবাগ এলাকার ২ দশমিক ১ শতাংশ, কামরাঙ্গীরচর এলাকার ১ দশমিক ৫ শতাংশ, হাজারীবাগ এলাকার ১ দশমিক ৭ শতাংশ। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আগামী ৩০ সালের মধ্যে দেশকে কলেরা মুক্ত করতে হবে। সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতেই এই টিকাদান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।