পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টাকা বা অন্য কিছুর বিনিময়ে তাস, ডাইস, হাউজি খেলাসহ সব ধরণের জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করে হাইকোর্টের দেয়া রায় আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতেও বহাল রয়েছে। সেইসঙ্গে আগামি ২৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির তারিখ ধার্র্য্য করা হয়েছে। গতকাল সোমবার আপিল বিভাগের বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর চেম্বার জজ আদালত এ তারিখ ধার্য করেন। আদালতে ঢাকা ক্লাবের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ।
এর আগে গত ১০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে ঢাকা ক্লাবসহ ১৩টি অভিজাত ক্লাব ও সারাদেশে টাকা বা অন্য কিছুর বিনিময়ে তাস, ডাইস, হাউজি খেলাসহ সব ধরনের জুয়া খেলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে ক্লাবসহ জনসমাগম স্থানে জুয়ার উপকরণ পাওয়া গেলে তা জব্দ করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়। পাশাপাশি এ ধরণের খেলার অনুমতি দাতা, খেলার আয়োজক ও অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
ঢাকা ক্লাবসহ দেশের বিভিন্ন শহরের ১৩টি অভিজাত ক্লাবে জুয়া খেলা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে করা রিট পিটিশনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে এ রায় দেন হাইকোর্ট। সুপ্রিমকোর্ট বারের সদস্য ব্যারিস্টার সামিউল হক ও অ্যাডভোকেট রোকন উদ্দিন মো. ফারুক রিটিটি দায়ের করেন। প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৬ সালের ৪ ডিসেম্বর টাকা বা অন্য কিছুর বিনিময়ে ১৩টি ক্লাবে তাস, ডাইস ও হাউজি খেলার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন। সেই সঙ্গে টাকা বা অন্য কোনো বিনিময়ে জুয়া জাতীয় অবৈধ ইনডোর গেইম যেমন- তাস, ডাইস ও হাউজি খেলা ও আয়োজকদের বিরুদ্ধ রুল জারি করেন। পরে ক্লাবগুলোর আবেদনে আপিল বিভাগ ওই বছরের ১১ ডিসেম্বর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। হাইকোর্টের জারি করা রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ স্থগিতাদেশ দেয়া হয়।এ অবস্থায় রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি সম্পন্ন হয় গত ২৩ জানুয়ারি। পরে গত ১০ ফেব্রæয়ারি হাইকোর্ট রায় দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।