Inqilab Logo

রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খালেদা জিয়ার মুক্তির সমাবেশে জনতার ঢল

লাখো কণ্ঠে মুক্তির স্লোগান

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:০১ এএম

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ফুটপাতে খোলা মঞ্চ, বিশাল ব্যানারে খালেদা জিয়ার বড় প্রতিকৃতি। ব্যানারে লেখা- অবৈধভাবে কারাবন্দি করে রাখার ২ বছর ক্ষমতাসীনদের প্রতিহিংসার নির্মম শিকার দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে সমাবেশ’। ফকিরেরপুল মোড় থেকে বিজয়নগরের নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত দীর্ঘ সড়ক দুই পাশে নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ঢল নামে। হাতে হাতে বেগম জিয়ার মুক্তির দাবিতে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন। খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে বজ্রকণ্ঠে স্লোগান তুলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার নেতাকর্মীরা ছুটতে থাকেন দলটির নেতাকর্মীরা। নির্ধারিত সময় বেলা দুইটার আগেই মিছিলে মিছিলে সমাবেশ জনসমুদ্রে রুপ নেয়। নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে স্লোগানে স্লোগানে মুখর করে তুলে গোটা এলাকা। সমাবেশে উপস্থিত লাখো নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের কণ্ঠে উচ্চারিত হয় ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’। নানা শ্লোগানের পাশাপাশি সিটি নির্বাচনে ভোটচুরির বিরুদ্ধে ‘শেখ হাসিনা ভোট চোর, শেখ হাসিনা ভোট চোর’ শ্লোগানও দেয়।

বেলা ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় সমাবেশে বক্তৃতার পর্ব। বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা তাদের বক্তব্যে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানান। রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে হলেও তারা সেসব কর্মসূচি সফল করার অঙ্গীকারও করেন। এরই মাঝে সমাবেশ মঞ্চে এসে উপস্থিত হন ঢাকা সিটিতে বিএনপির দুই মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল। তারা উপস্থিত হয়েই উপস্থিত নেতাকর্মী ও সাধারণ জনতা হাত নেড়ে দুই মেয়র প্রার্থীকে স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানান। সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জনগণের অভ্যুত্থানেই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে। আমরা অনেক কথা বলেছি, অনেক সভা করেছি, অনেক দাবি জানিয়েছি, নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। এখন আমাদের একটাই কথা- দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি করতে হবে। সরকারকে বাধ্য করব, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে জনগণের সমস্ত অধিকার ফিরিয়ে দিতে। এটাই হচ্ছে আমাদের এখন একমাত্র কাজ। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে, সমস্ত জনগণের জেগে উঠার মধ্য দিয়ে, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই ভয়াবহ দানবকে পরাজিত করতে হবে এবং মানুষের অধিকারকে ফিরিয়ে আনতে হবে।গতকাল শনিবার বিকালে খালেদা জিয়ার কারাবন্দীর দুই বছর পূর্ণ হওয়ার দিনে তার মুক্তির দাবিতে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল সমাবেশে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে বলেন, আমাদের আন্দোলন শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষিতে আগামী শনিবার ১৫ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল হবে দেশনেত্রীর মুক্তির দাবিতে। আমরা আবার বলছি, অবিলম্বে দেশনেত্রীকে মুক্তি দিতে হবে। তা নাহলে আপনাদের (সরকার) কর্মকান্ডের জন্য আপনারাই দায়ী হবেন, জবাবদিহি আপনাদেরই জনগণের কাছে করতে হবে।

বিএসএমএমইউতে চিকিসাধীন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে মিথ্যা মামলা সাজিয়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাকে শুধু আটক করে রাখা হয়েছে। তিনি অত্যন্ত অসুস্থ, এতো অসুস্থ তিনি এখন ঠিকমতো হাটতে পারেন না। তাকে সাহায্য নিয়ে চলতে হয়। তার ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে নেই। তার আর্থারাইটিস বেড়ে গিয়েছে। তিনি ঠিকমতো খেতে পারেন না। কমপক্ষে ৬/৭ পাউন্ড ওজন কমে গেছে।

তিনি বলেন, এই সরকার আইন ও আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না। তারা নিজেরাই এই সংবিধানকে কেটে-ছেটে তছনছ করে দিয়েছে। মানুষের সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়েছে। আজকে জনগণের কোনো ম্যান্ডেট ছাড়াই শুধুমাত্র রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে তারা ক্ষমতা জোর করে দখলদারির মতো টিকে আছে। এরা জনগণের সরকার নয়। মুক্তিযুদ্ধের ও গণতান্ত্রিক চেতনাকে তারা ধবংস করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, তারা এই দেশকে একটা অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। এখানকার সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে তছনছ করে দিচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিচার বিভাগের কোনো স্বাধীনতা নেই, বিচার বিভাগ বলতে কিছু আছে কিনা আমার সন্দেহ হয়। যেদেশের প্রধান বিচারপতিকে বন্দুকের নলে মুখে দেশ থেকে তাঁড়িয়ে দেয়া হয় এবং তাঁড়িয়ে দেয়ার পরে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয় সেখানে বিচার বিভাগ চলতে পারে না। যেদেশে তারেক রহমান একটা আদালতের বিচার বেকুসুর খালাশ দিয়ে দিলেন তখন সেই বিচারককে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয় সেই দেশে ন্যায় বিচার কেউ পেতে পারে না। এভাবে বিচার বিভাগকে ধ্বংস করে দিয়েছে, প্রশাসনকে সম্পূর্ণ দলীয়করণ করেছে।

সদ্য শেষ হওয়া ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, মাত্র ১৫ ভাগ ভোট পেয়ে কোনোদিন মেয়র ও জনগণের প্রতিনিধি হওয়া যায় না। সব নির্বাচনে নিয়ম আছে যদি ৫০ ভাগের নিচে যদি ভোট পড়ে তাহলে সেটাকে নির্বাচন বলে গণ্য করা যায় না। আজকে পরিস্কার করে আমাদের নেতা দাবি করেছেন, নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে দাও। পুনরায় জনগণের ভোটে নির্বাচিত মেয়রদের নির্বাচিত করো।

দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক দুরাবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, আপনারা ব্যর্থ হয়েছেন। এদেশকে রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন, গণতন্ত্রকে কেড়ে নিয়েছেন। অবিলম্বে পদত্যাগ করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। অন্যত্থায় জনগণের উত্তাল তরঙ্গে আপনারা ভেসে যাবেন।

স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এই সরকার মনে করে দেশনেত্রী যদি বাইরে থাকেন তার নেতৃত্বে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জমানত বাজেয়াপ্ত হবে। তাই তারা একাদশ সংসদ নির্বাচনের পূর্বে দেশনেত্রীকে কারাগারে নিক্ষেপ করেছে।

বিচার বিভাগের ওপর সরকারের প্রভাবের কথা উল্লেখ করে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, যেদিন বেগম খালেদা জিয়ার জামিনের শুনানী হবে সেই দিন প্রধানমন্ত্রী বললেন, খালেদা জিয়া রাজার হালে আছেন। একথা শুনার পরে কোনো বিচারপতির জন্য তাকে জামিন দেয়া সম্ভবপর? এভাবে বিভিন্নভাবে তারা প্রভাবিত করে আদালতকে যার কারণে তিনি কারাবন্দি অবস্থায় আছেন। তবে এই অবস্থা চিরদিনের অবস্থা নয়। বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিকামী মানুষ, তারা গণতন্ত্রকে ভালোবাসে, তারা তাদের অধিকার আদায় করার জন্য আন্দোলন করেছে, ভবিষ্যতেও করবে। এই রাজপথেই আন্দোলনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আসবে। এই মুক্তির সাথে সাথে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে, মানুষের ভোটের অধিকার ফিরে আসবে, আইনের শাসন ফিরে আসবে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ফিরে আসবে।

সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে তিনি বলেন, যে নির্বাচনে দুইজন মেয়র হয়েছেন তারা মেশিনের মেয়র। আর আমাদের তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন জনগণের মেয়র। তাও আবার তারা মেশিন দিয়েও ২৭ ভাগ ভোট দেখাতে পারেন নাই। এই নির্বাচনে একটা জিনিস প্রমাণ করে যে, দেশের মানুষ এই সরকার ও এই নির্বাচন কমিশনকে প্রত্যাখান করেছে। এই যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া তা কোনো দিনই জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হতে পারে না-এটা এদেশের মানুষ আবার প্রমাণ করেছে।

বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ প্রচার সম্পাদক আমীরুল ইসলাম খান আলিমের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, শাসুজ্জামান দুদু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু, ফজুলর রহমান, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ধানের শীষের দুই মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও ইশরাক হোসেন, ঢাকা জেলার খন্দকার আবু আশফাক, ঢাকা মহানগরের কাজী আবুল বাশার, মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু, যুবদলের সাইফুল আলম নিরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসেন, কৃষক দলের হাসান জারিফ তুহিন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক খান, ছাত্রদলের ফজলুর রহমান খোকন বক্তব্য রাখেন। মঞ্চে থাকা দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি বক্তব্য দেননি।

এছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু, আতাউর রহমান ঢালী, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, শ্যামা ওবায়েদ, বিলকিস জাহান শিরিন, শিরিন সুলতানা, এহছানুল হক মিলন, এম এ মালেক, মীর সরফত আলী সপু, আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, নিপুণ রায় চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের গোলাম সরোয়ার, সাইফুল ইসলাম ফিরোজসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।#



 

Show all comments
  • Anisur Rahman ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৫ এএম says : 0
    কাদের বলবে সব ভাড়াটিয়া করে নিয়ে আসা লোক!
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ মিজান মিয়া ছাত্র ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৫ এএম says : 0
    মুত্তি হক এই কমনা করি।
    Total Reply(0) Reply
  • Motiur Rahman ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৬ এএম says : 0
    এতোগুলো লোক সাহস করে দাড়িয়ে গেলেই আল্লাহ ছারা আর কারো সাধ্য নেই বেগম জিয়া’কে আটকে রাখার !
    Total Reply(0) Reply
  • Md MostafizurRahman Banijjo ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৬ এএম says : 0
    ক্ষমতা লোভী পিচাশ রা জনগণের ভোট ছাড়াই রাষ্ট্রের শাসক হিসাবে জনগণের ঘাড়ে চেপে আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • ভালোবাসা ডট কম ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৭ এএম says : 0
    এটা আওয়ামী লীগ এর সভার ছবি মনে হয়___এতো মানুষ তো শুধু আওয়ামী লীগ এর সভায় হয়
    Total Reply(0) Reply
  • Muhammad Masum ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৭ এএম says : 0
    মজলুম দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তি চাই
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৬:০৭ এএম says : 0
    খালেদা জিয়ার মুক্তি নয় শুধু পদত্যাগ চাই জাতীয় বেঈমান ভারতীয় দালালের। ইনশাআল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ৬:০৭ এএম says : 0
    খালেদা জিয়ার মুক্তি নয় শুধু পদত্যাগ চাই জাতীয় বেঈমান ভারতীয় দালালের। ইনশাআল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply
  • ** হতদরিদ্র দীনমজুর কহে ** ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১০:৪০ এএম says : 0
    জনতার ঢল!মুক্তির দাবী?রাজপথে -না পার্টির অফিসে?আমি একটা কথা বলি বিএনপি'র সস্তা জনপ্রিয়তা আছে।তারা তো রাজপথে নামে না বড় জোড় মিটিং।তা ই তো জনতার ঢল।এতে মুক্তির আত্বতুস্টির কিছু নাই।মুক্তি আন্দলনে নেতাদের ভুমিকা থাকতে হবে।জেল ঝুলুম উপেখ্যা করে জান বাজ লড়াই করতে হবে।।
    Total Reply(0) Reply
  • Sharif Ahmed Shakil ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:৩৫ পিএম says : 0
    ai shob kore r kono ksj hbe na re bhi,
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খালেদা জিয়া

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ