পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজশাহীর পদ্মা নদী হতে পাঁচ জেলেকে অপহরণের বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় চলছে। সরকারী উচ্চ পর্যায়েও বিষয়টি পদ্মা নদী হতে ৫ জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি দু’দেশেরই সরকারের উচ্চপর্যায়ে পৌঁছেছে।
এরপরই বিএসএফের পক্ষ হতে ‘প্রোটেস্ট নোট’ পাঠানো হয়েছে বিজিবি’র কাছে। তাতে বিএসএফ ঘটনাস্থল অস্বীকার করেছে। ভোল পাল্টে তারা দাবি করেছে খরচাকা নয়, প্রেমতলী বিওপির সামনে ভারতীয় ভূখন্ড হতে আটক হয়েছে পাঁচ বাংলাদেশী। তবে তাদের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে বিজিবি। বিজিবি’র ১ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফেরদৌস জিয়াউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘বিএসএফের প্রোটেস্ট নোটের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নতুন করে সীমানা মেপে দেখেছি। তাতেও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে, বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশের সীমানার এক কিলোমিটার ভেতরে অনুপ্রবেশ করে পদ্মায় মাছ ধরা অবস্থায় পাঁচ জেলেকে তুলে নিয়ে গেছে। বিজিবি’র পক্ষ থেকে এর কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হয়, ভারতে নয় বরং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করে পদ্মা নদী থেকে বিএসএফ ওই ৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। জবাবে কেবল দুঃখপ্রকাশ করে বিএসএফ।
ওই নোটে তারা দাবি করেছে, পাঁচব্যক্তিকে বাংলাদেশের প্রেমতলী বিওপি এলাকার সামনে ভারতের সীমানার ভেতরে আটক করেছে বিএসএফ। আটককৃতদের গরুর রাখাল বলে দাবি বিএসএফের। অথচ আটকৃতরা বাংলাদেশ সরকারের নিবন্ধিত জেলে। তারা খরচাকা বিওপির গহমাবোনায় পদ্মা নদীতে নৌকাতে মাছ ধরছিল।
এ দিকে, বিএসএফের এই অসত্য তথ্যের কড়া প্রতিবাদ করেছে বিজিবি।
গত মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে বিজিবি’র একটি প্রতিনিধিদল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এসময় আমিন দিয়ে সীমানা মাপজোখ করা হয়। এতে দেখা যায়, পদ্মা নদীর ঠিক যে স্থান হতে বিএসএফ তাদের ধরে নিয়ে যায় সে জায়গার অবস্থান সীমানা হতে বাংলাদেশের এক কিলোমিটার অভ্যন্তরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।