পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কূটনৈতিক সংবাদদাতা : যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ৩০ জুন ওয়াশিংটন ডিসিতে মানবপাচার প্রতিবেদন ২০১৬ (টিআইপি প্রতিবেদন) প্রকাশিত হবার ঘোষণা দেন। মানবপাচারের শিকারদের নিরাপত্তা আইন (ট্রাফিকিং ভিক্টিমস প্রটেকশন অ্যাক্ট-টিভিপিএ)-এর আওতায় টিআইপি প্রতিবেদনটি আধুনিক দাসপ্রথার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী সরকারসমূহের লড়াইয়ের প্রচেষ্টার মূল্যায়ন করে।
যেহেতু বাংলাদেশ সরকার মানবপাচার নির্মূলে নূন্যতম মান পুরোপুরি অর্জন করেনি, এবারের টিআইপি প্রতিবেদনে দেশটি তাই দ্বিতীয় স্তরে মূল্যায়িত হয়েছে। তবে বাংলাদেশ চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রতিবেদনে দেশটির জন্য পরামর্শগুলোর মধ্যে রয়েছে ২০১২ সালের ‘মানবপাচার রোধ ও দমন আইন’ বাস্তবায়নের জন্য নীতিমালা চূড়ান্তকরণ ও গ্রহণ এবং তা ব্যবহারে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, ‘জোরপূর্বক কাজে বাধ্য করতে এবং যৌনকাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে পুরুষ, নারী ও শিশু পাচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মূলত একটি উৎস দেশ, এবং কখনো কখনো ট্রানজিট এবং গন্তব্য দেশ।’ মানবপাচার মোকাবিলা করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টাসমূহকে যুক্তরাষ্ট্র জোরালোভাবে সমর্থন করে এবং যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) ‘বাংলাদেশ কাউন্টার ট্রাফিকিং ইন পার্সন’ কর্মসূচির মাধ্যমে এই সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ২০১৬ সালের টিআইপি প্রতিবেদনটির বাংলা অনুবাদ শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা ঃ যঃঃঢ়://িি.িনফ.ঁংবসনধংংু.মড়া। বিস্তারিত তথ্যের জন্য এবং ২০১৬ সালের সম্পূর্ণ মানবপাচার প্রতিবেদনটি পড়তে িি.িংঃধঃব.মড়া/ল/ঃরঢ় ওয়েবসাইটটি দেখুন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।