পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপিকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব শূন্য করার ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এড. আব্দুস সালাম আজাদ। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশের স্বাধীনতাও হতো না! বাংলাদেশের আকাশে লাল-সবুজের পতাকা উড়তো না। তিনি এক ক্রান্তিকালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়ে দিশেহারা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু আজকে একটি দল যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে মূলত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা করছে। তারা মহান মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনাকে ধ্বংস করে ফেলেছে। অথচ তাদের ঘরেই রাজাকার। সুতরাং যাদের ঘরে রাজাকার তাদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলা লজ্জাস্কর। তাদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলা মানায় না। কেননা রাজাকার এবং মুক্তিযুদ্ধ একসাথে থাকতে পারেনা। সোমবার বিকেলে ঢাকা বার আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি শরিফ উদ্দিন মোল্লা। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা ইকবাল হোসেন, খোরশেদ মিয়া আলম, খোরশেদ আলম মিয়া, ঢাকা বারের সাবেক নেতা আজিজুর রহমান বাচ্চু, মোসলেহ উদ্দিন মিয়া ও আবু ইউসুফ সরকার প্রমুখ।
আব্দুস সালাম বলেন, যুদ্ধের সময় তারা পালিয়েছিল বলেই শহীদ জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি একটি দিশেহারা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। নিজে দেশবাসীকে সাথে নিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধ করে সম্মিলিতভাবে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। আজকে যারা জিয়াউর রহমানকে পাকিস্তানের অনুচর বলেন প্রকৃতপক্ষে তারাই হচ্ছে পাকিস্তানের অনুচর। তারাই তো যুদ্ধের মাঠে ছিলেন না।
ঢাকা সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা সরকারের কারচুপির ধরন ও তাদের ভোট ডাকাতির মুখোশ উন্মোচন করতেই সিটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। তবে ঢাকার দুই সিটিতেই বিএনপির গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। আশা করি ক্ষমতাসীনরা ভোট ডাকাতি না করলে আমাদের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন ও তাবিথ আউয়াল জয়ী হবে ইনশাআল্লাহ। অন্যথায় ক্ষমতাসীনরা যদি ভোট ডাকাতির পুনরাবৃত্তি করে তাহলে সমস্ত দায়ভার তাদেরকেই বহন করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।