পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের সকল আদালত ই-জুডিশিয়ার আওতায় আনতে এবং ই-কোর্ট স্থাপনে কেন দ্রুত নির্দেশনা দেয়া হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত আনা রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে আজ এ আদেশ দেয়া হয়। গত ১৩ জানুয়ারি রিটের ওপর শুনানি শেষে আজ আদেশের জন্য ধার্য ছিল।
রিট আবেদনকারী সুপ্রিমকোর্টের এডভোকেট ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া বাসস’কে আজ এ কথা জানান। তিনি বলেন, বিচারপতি এম, ইনায়েতুর ও রহিম বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন। আদেশে আদালত আগামী ৯০ দিনের মধ্যে ই-জুডিশিয়ারি স্থাপন বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।
ফরহাদ উদ্দিন জানান, রিটে আইন সচিব, তথ্য-প্রযুক্তি (আইসিটি) সচিব, মন্ত্রীপরিষদ সচিব, পরিকল্পনা সচিব এবং আইন কমিশনের চেয়ারম্যানসহ ৯ জনকে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে। রিট আবেদনে বলা হয়, বিশ্বের অনেক দেশের আদালতসমূহ ই-জুডিশিয়ারির আওতাভুক্ত।
রিটকারী আইনজীবী জানান, মামলাজটের কারণে বিচারপ্রার্থীর সময় ও সম্পদ (অর্থ) নষ্ট হচ্ছে যা সংবিধান পরিপন্থী। তিনি জানান, ই-জুডিশিয়ারি চালু হলে আদালতের আদেশ অল্প সময়ের মধ্যে প্রতিপালন করা সহজ হবে। ফলে জামিন আদেশ, সাজা পরোয়ানা মূহুর্তে দেশের সংশ্লিষ্ট জায়গায় পৌঁছে যাবে। সর্বোপরি বিচার বিভাগ ডিজিটাল হলে দুর্নীতি কমবে বলে দাবী করেন রিটকারী আইনজীবী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।