পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উচ্চশিক্ষার অভিভাবক প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে মানসম্মত শিক্ষা, গবেষণা কার্যক্রমের বিস্তার, বাস্তব অবস্থা পর্যালোচনা, নীতি নির্ধারণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন করার কথা প্রতিষ্ঠানটির। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের আলোকে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম তদারকির পাশাপাশি আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হবে কমিশন। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় তার বিপরীত। আর্থিক আয়-ব্যয়ের হিসাব না দেয়া, শিক্ষকদের দায়িত্বে অবহেলা, খন্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, সার্টিফিকেট বিক্রি, অজ্ঞাত পরীক্ষা পদ্ধতি দিয়ে স্নাতক ডিগ্রি বিতরণ, শিক্ষাকে বাণিজ্যে পরিণত করা, বছরের পর বছর ভাড়া করা ভবনে পাঠদানের তথ্য উঠে এসেছে খোদ তাদেরই (বিশ্বদ্যিালয়) প্রতিবেদনে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের নিজেদের তৈরি করা প্রতিবেদন জমা দিলেও সেখানে তুলে ধরা তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের কোন উদ্যোগই নেয়নি নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। আর তাদের দেয়া তথ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষকেরা আইন লঙ্ঘন করলেও নিরব ভূমিকা পালন করছে প্রতিষ্ঠানটি। সকর্ত করা এবং কেবল সুপারিশ করেই দায় সারছে উচ্চ শিক্ষার নিয়ন্ত্রক সংস্থা। যদিও কমিশনের দেয়া সেই সুপারিশ ও দিকনির্দেশনাও আমলে নিচ্ছে না কেউই। ফলে প্রত্যেক বছরই ঘটছে একই ধরণের অনিয়ম, আইনের লঙ্ঘন এবং একই পর্যালোচনা ও সুপারিশ তুলে ধরছে ইউজিসি। ইউজিসি’র বিগত কয়েক বছরের সুপারিশ, পর্যালোচনা ও বাস্তবায়ন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রতিবেদনে যা কিছু বলা হয়েছে, যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তা মোটেই নতুন নয়। এর আগের প্রতিবেদনগুলোতেও প্রায় একই কথা, একই চিত্র উঠে এসেছে। যারা প্রতিবেদন দিচ্ছে তারা সঠিত তথ্য দিচ্ছে নাকি ভুল দিচ্ছে তাও যাচাই-বাছাই করার প্রয়োজন মনে করছে না। শিক্ষাবিদরা মনে করেন ইউজিসি’র দূর্বলতা, আইন প্রয়োগে অক্ষমতা এবং অনিয়মকে সমর্থন করার কারণেই এমনটি হচ্ছে।
জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) কাছে প্রত্যেকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়-ব্যয়ের নিয়মিত হিসাব দেওয়ার আইন থাকলেও বেশিরভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ই সেই হিসাব জমা দিচ্ছে না। আবার যারা দিচ্ছে, তারাও নিয়মিত নয়। ইউজিসি’র তথ্যানুযায়ী, দেশের ১০৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হওয়া (অন্তত এক বছর) ৯২টি তাদের হিসাব মন্ত্রণালয় ও কমিশনের কাছে দিতে বাধ্য থাকবে। কিন্তু এর মধ্যে কেবল মাত্র ৪৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিত আয়-ব্যয়ের অডিট রিপোর্ট মন্ত্রণালয় ও কমিশনে জমা দিয়েছে। এর মধ্যে ৩২টি হিসাব বিবরণীর সাথে মন্ত্রণালয়ের অডিট ফার্ম নিয়োগপত্র পাওয়া গেছে, অবশিষ্ট ১৬টি হিসাব বিবরণীর সাথে মন্ত্রণালয়ের অডিট নিয়োগ সংক্রান্ত পত্র পাওয়া যায়নি। আর যে ৪৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অডিট রিপোর্ট দিয়েছে তার মধ্যে মাত্র ১৪টি নিরীক্ষিত অডিট রিপোর্ট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ি অনসরণ করে করা হয়েছে।
ইউজিসি জানায়, এ ব্যাপারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার তাগিদ দিয়েও কাজ হচ্ছে না। এছাড়া যেসব প্রতিবেদন কমিশনে জমা হচ্ছে তাতেও প্রকৃত তথ্য উঠে আসছে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ তাদের আয়-ব্যয়ের হিসেব দিতে আগ্রহী নয়, অথচ জবাবদিহিতা ও আর্থিক শৃঙ্খলার জন্য যা অপরিহার্য। কমিশন আশা প্রকাশ করে, পরবর্তী বছরগুলোতে সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের আর্থিক আয়-ব্যয়ের অডিট রিপোর্ট সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে কমিশনে প্রেরণ করবে। যদিও এই কথা প্রতিবছরই ইউজিসি বলে আসছে। কিন্তু পরের বছর কোন কাজ হয়না আবারও পুনরাবৃত্তি হয়।
বছরের পর বছর ধরে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার ছাড়াই পরিচালিত হয়ে আসছে। কমিশন মৌখিকভাবে সতর্ক করা, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হলেও এর কোন প্রতিকার হয়নি। ইউজিসিও সতর্ক করা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থেকেছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে হতাশা, মান নিশ্চিত করতে কারিকুলামে পরিবর্তন, ভর্তি প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা, উচ্চশিক্ষা খাতে বাজেট বৃদ্ধি, পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন, শিক্ষকদের অনুপস্থিতির বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে। একইসাথে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুশাসনের অভাব ও গবেষণা কার্যক্রমের অনুপস্থিতির তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে। সমস্যা সমাধানে এক গাদা সুপারিশমালাও দিয়েছে ইউজিসি। তবে উচ্চশিক্ষার অঙ্গনে এই সমস্যা ও সুপারিশ যেনো চিরাচরিত চিত্রই হয়ে উঠেছে। প্রতিবছর বার্ষিক প্রতিবেদনে কমিশন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। একইসাথে এই সমস্যা সমাধানে সুপারিশও করেন। তবে হাস্যকর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিবছরের প্রতিবেদনে একই ধরণের সমস্যা এবং সুপারিশই তুলে দিচ্ছে ইউজিসি। কমিশনের নিরবতা বিষয়ে ইউজিসি’র এক সদস্য হলেন, কমিশনকে শুধু মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করলেই হবে না। এটাই তার একমাত্র দায়িত্ব নয়। তবে প্রতিষ্ঠানটিকে আইনগতভাবে আরও কার্যকর ও শক্তিশালী করে অর্থবহ সংস্থায় রূপান্তর করা জরুরী। এর ভাবমূর্তি, স্বায়ত্তশাসন ও ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য একটি পূর্ণ স্বাধীন উচ্চশিক্ষা কমিশন গঠন প্রয়োজন। এটি বাস্তবায়ন হলে দেশের উচ্চশিক্ষা অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৭৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ব্যয় দেখিয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয় কোন গবেষণায় ব্যয় করেছে তার উল্লেখ নেই। তাদের দেয়া প্রতিবেদনেই গবেষণা প্রকল্পের উল্লেখ নেই কিন্তু ব্যয় দেখানো হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ইউজিসি তাদের দেয়া এই ব্যয়ের প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন তো তুলেইনি বরং সন্তোষ প্রকাশ করেছে যে ৭৭টি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা খাতে ব্যয় করেছে। আবার ১৪টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণায় কোন অর্থ বরাদ্দ করেনি তাদের বিষয়ে কেবল আশা প্রকাশ করা হয়েছে যে, ভবিষ্যতে তারা এই খাতে বরাদ্দ রাখবে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যেও ৮টিতে গবেষণায় ব্যয় হয়নি। কোন ধরণের প্রকাশনা নেই ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
মঞ্জুরি কমিশনের জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ি যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্টের নিয়োগকৃত ভিসি নেই তাদের সার্টিফিকেট অবৈধ। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার ছাড়া পরিচালিত হচ্ছে। আবার কয়েকটিতে এই তিনটি পদই শূণ্য রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম কিভাবে পরিচালিত হয় এবং শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেটই দিচ্ছে কারা? কমিশনের তথ্য অনুযায়ি- কেবল ৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার রয়েছে। ২০টিতে ভিসি, ৭০টিতে প্রো-ভিসি ৫০টিতে ট্রেজারার নেই। ১৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাঁকা রয়েছে ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার এই তিনটি পদই। কোন কোনটিতে আবার শুধু ভিসি, প্রো-ভিসি বা ট্রেজারারের মাধ্যমে জোড়াতালি দিয়ে চালিয়ে নেওয়া হচ্ছে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম। অথচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুসারে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে পূর্ণকালীন নিয়োগ দেয়া বাধ্যতামূলক। শীর্ষ পদগুলো ফাঁকা রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠানে কিভাবে চলে শিক্ষা কার্যক্রম? এ প্রশ্ন অনেকেরই।
অনুমোদন পাওয়ার সাত বছরের মধ্যে নিজস্ব ক্যাম্পাসে যাওয়ার নির্দেশনা থাকলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ২১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর তথ্য দিয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি আবার আউটার ক্যাম্পাস, শাখা ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে। ১৮টির কথা বলা হয়েছে নির্মাণাধীন ক্যাম্পাসে আংশিক শিক্ষা কার্যক্রম। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিগত কয়েকবছর ধরেই এ তথ্য দিয়ে আসছে আর ইউজিসি তাই প্রকাশ করছে। কিন্তু যারা নির্ধারিত সময়ের পর এবং সতর্ক করার পরও স্থায়ী ক্যাম্পাসে যায়নি তাদের বিষয়েও কমিশনের কোন সতর্ক বার্তা কিংবা নির্দেশনা নেই প্রতিবেদনে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ি, বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার সার্বিক দায়িত্ব থাকে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ওপর। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী কর্তৃপক্ষ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক, প্রশাসনিক কার্যাবলী ও সাধারণ ব্যবস্থাপনা তত্ত¡াবধান ও পরিচালনা করা, অর্থ কমিটির বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও বাজেট পর্যালোচনা করা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা ও এর ফলাফল অনুমোদন করা। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি, শিক্ষাদান, শিক্ষা এবং পরীক্ষার মান উন্নয়ন ও বজায় রাখার জন্য একাডেমিক কাউন্সিলই দায়ী থাকবে। এসকল বিষয়ের ওপর এই কমিটির নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত¡াবধান ক্ষমতা থাকবে। পাঠ্যসূচি ও পাঠক্রম প্রণয়ন এবং গবেষণার বিষয় নির্ধারণ করবে।
বার্ষিক বাজে প্রণয়ন করবে অর্থ কমিটি। অথচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভা হয়নি ৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সিন্ডিকেট সভা হয়নি ১০টিতে, একাডেমিক কাউন্সিলের সভা হয়নি ৯টিতে এবং অর্থ কমিটির সভা হয়নি ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আগের বছরের তুলনায় সভা বৃদ্ধি পাওয়ায় সন্তুষ্ট ইউজিসি কিন্তু যেসব বিশ্ববিদ্যালয় সভা করেনি কিংবা তালিকায় ১টি, ২টি সভা উল্লেখ করা হলেও আদৌও সভা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে কোন তথ্য নেই।
এছাড়া ভর্তি ফি, টিউশন ফি এবং শিক্ষকদের বেতন ভাতার মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য ও ট্রান্সক্রিপ্ট, সার্টিফিকেট, প্রশংসাপত্রের ক্ষেত্রে উচ্চহারে ফি আদায় করা হয়। কোন যৌক্তিক কারণ ছাড়াই প্রতিবছর ভর্তি ও টিউশন ফি বৃদ্ধি করা হয়। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে এসব ফি সহনীয় পর্যায়ে রাখার কথা বলেছে ইউজিসি।
নতুন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চতর ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষকের সংখ্যা অপ্রতুল, জাতীয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যাল শিক্ষার মান কমে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সান্ধ্য কোর্স চালু রাখায় শিক্ষার সার্বিক মান নেতিবাচক হচ্ছে।
ইউজিসির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, প্রতিবেদনে উচ্চশিক্ষার বর্তমান অবস্থা, সমস্যা ও করণীয় সম্পর্কে কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় প্রেসিডেন্টকেও জানানো হয়েছে। তিনি কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। সে অনুযায়ি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।