পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : চট্টগ্রামের আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারকে ১৫ ঘণ্টা গোয়েন্দা কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাখ্যা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি জানিয়েছেন, বাবুলের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যায় জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার আসামিদের মুখোমুখি করতেই তাকে ডিবি অফিসে ডাকা হয়েছিল।
গতকাল সোমবার ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস’ উপলক্ষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তবে এত রাতে বাবুলকে ডিবি কার্যালয়ে নেয়ার কারণ জানতে চাইলে সাংবাদিকদের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, তিনি এতটুকুই জানেন। আরও কিছু জানলে পরে জানাবেন। তদন্তের স্বার্থে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যার নির্দেশদাতা সম্পর্কে কিছু বলা যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, মাহমুদা হত্যায় অংশ নেয়া দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া এ হত্যায় জড়িত সন্দেহভাজনদেরও শনাক্ত করা হয়েছে। হত্যায় জড়িত আরও দু’একজন ধরা পড়বে বলে নিশ্চিত তিনি।
ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী বলেন, দেশে ৫০ হাজারের বেশি মাদক-সংক্রান্ত মামলা ঝুলে আছে। এই মামলা সুরাহার জন্য পৃথক আদালত করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার গভীর রাতে এসপি বাবুল আক্তারকে তার শ্বশুরের বাসা থেকে নিয়ে যায় ডিবি। ১৫ ঘণ্টা পর গত শনিবার বিকালে ডিবি কার্যালয় থেকে ছাড়া পান তিনি। এই দীর্ঘ সময়ে পুলিশের কাছ থেকে কোনো সুস্পষ্ট বক্তব্য না পাওয়ায় বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। কোনো কোনো অনলাইন নিউজ পোর্টাল স্ত্রী হত্যায় তার সংশ্লিষ্টতা আছে বলে নিউজ প্রকাশ করে। বাবুল আক্তার ছাড়া পাওয়ার পর সব জল্পনার অবসান ঘটে। তবে এত দীর্ঘ সময় বাবুল আক্তারকে কেন আটকে রাখা হয়েছিল এ ব্যাপারে এখনো কৌতূহল রয়েই গেছে সবার মনে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।