পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যু রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি জানিয়েছেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, কোকোর মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তার একটা তদন্ত হওয়া উচিত।
গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০১৬-১৭ অর্থ-বছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান।
বিএনপি নেত্রীর সমালোচনা করে তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, একজন প্রেসিডেন্টের স্ত্রী আবার বিরোধী দলীয় নেতাও ছিলেন তিনি (খালেদা জিয়া)। কিন্তু তার কথাবার্তায় কোনো শালীনতা নেই।
তার এ ধরনের আচরণের কারণে আরাফাত রহমান কোকো হতাশায় নিমজ্জিত ও মাদকাসক্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন।
আওয়ামী লীগের এ এমপি বলেন, একজন প্রেসিডেন্টের ছেলে, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে তার এ ধরনের অস্বাভাবিক মৃত্যু হতে পারে না। আর যদি অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েই থাকে তার দায় নিতে হবে খালেদা জিয়ারই। কারণ তিনি তার ছেলেদের লালন-পালন করার জন্য রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে মেহনতী মানুষের অর্থ নিয়েছেন। তার পুত্রের মৃত্যু অস্বাভাবিকভাবে হতে পারে না।
তিনি বলেন, খালেদার আরেক পুত্র (তারেক রহমান) ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত হাওয়া ভবন করে বাংলাদেশের সম্পদ লুটতরাজ করেছেন। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সেটা আদালতেও প্রমাণিত। ইতোমধ্যে কয়েকটি মামলায়ও অপরাধী সাব্যস্ত হয়েছেন। বিদেশে পলাতক হয়েও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি এক ইফতার পার্টিতে দেয়া খালেদা জিয়ার বক্তব্যের সমালোচনা করেন এমপি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
বাজেট আলোচনায় আওয়ামী লীগের এমপি এ কে এম রহমতুল্লাহ, আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ (দুলাল), মহিবুর রহমান মানিক, সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি প্রমুখ বক্তব্য দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।