পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গেই থাকতে চান লন্ডনের বেশিরভাগ মানুষ। মেয়র সাদিক খানও আগে থেকেই ছিলেন ইইউতে থাকার পক্ষে। গত ২৩ জুন ব্রেক্সিটের পক্ষে ব্রিটেনের ৫২ শতাংশ মানুষের ভোট পড়ার পর এখন ইইউ থেকে বের হওয়ার প্রহর গুণছে দেশটি। কিন্তু তাতে বেঁকে বসেছেন অনেক বড় বড় ব্যক্তিত্ব। এমনকি স্কটল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ড-ব্রিটেনের এই দুটি রাজ্যও ইইউতে থাকতে চায়। ফলে ব্রিটেন বের হয়ে গেলে তারা স্বাধীনতা চাইবে।
একইভাবে ইইউ ছাড়তে বাধ্য হওয়ার চেয়ে বরং ব্রিটেনকেই ছাড়তে রাজি ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনের বেশিরভাগ মানুষ। গত শুক্রবার শুরু হওয়া লন্ডনের বাসিন্দাদের এ দাবির পক্ষে একটি ক্যাম্পেইনে এখন পর্যন্ত দেড় লাখ জন স্বাক্ষর করেছেন। আস্তে আস্তে এই দাবি জোরালো হচ্ছে। তারা মেয়র সাদিক খানকে বলছেন এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে।
লন্ডনের মেয়র সাদিক খানও বলেছেন, ইইউ থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে লন্ডনের ভিন্ন মত থাকতেই পারে। তবে সরাসরি স্বাধীনতা চাওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য তিনি এখনো করেননি।
চেঞ্জ ডট ওআরজি নামের ওয়েবসাইটে উপস্থাপিত ওই পিটিশনে প্রায় দেড় লাখ মানুষ স্বাক্ষর করেছেন। এতে বলা হয়, ‘লন্ডনকে যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন ঘোষণা কর এবং ইইউতে যোগদানের জন্য আবেদন কর।’ প্রসঙ্গত, গণভোটে ব্রিটেনের ৫২ শতাংশ মানুষ ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট দিলেও লন্ডনের ৬০ শতাংশ মানুষই ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার পক্ষেই ভোট দিয়েছেন।
ওই পিটিশনে আরো বলা হয়, ‘লন্ডন একটি আন্তর্জাতিক মহানগরী। আর আমরা ইউরোপের কেন্দ্র হয়েই থাকতে চাই।’ এতে লন্ডনের মেয়রের উদ্দেশে বলা হয়, ‘এই পিটিশন মেয়র সাদিক খানকে লন্ডনকে স্বাধীন ঘোষণা করে ইইউতে যোগদানের আহ্বান জানাচ্ছে।’ এই দাবির পক্ষে দাঁড়িয়েছেন স্কটল্যান্ড ন্যাশনাল পার্টির নেত্রী নিকোলা স্ট্রুজেন। সূত্র: বিবিসি, দ্য সান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।