Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের আজ দাফন

প্রকাশের সময় : ২৭ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম

বিভিন্ন মহলের শোক অব্যাহত
স্টাফ রিপোর্টার : দেশবরেণ্য আলেমে দ্বীন, প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ, তাফসীর গ্রন্থ মা’আরিফুল কুরআনের অনুবাদক, বহু গ্রন্থ প্রণেতা, বিদগ্ধ সাহিত্যিক, রাবেতা আল-আলম আল ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ-এর সাবেক বোর্ড সদস্য, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ-এর সিনিয়র সহসভাপতি ও মাসিক মদিনার সম্পাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের নামাজে জানাযা গতকাল রোববার বাদ যোহর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে সম্পন্ন হয়েছে। মরহুমের নামাজে জানাযায় ইমামতি করেন তার ভাগ্নে ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম মুফতী মিজানুর রহমান। মরহুমের নামাজে জানাযায় দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ সর্বস্তরের মুসল্লিগণ অংশ নেন। জানাযা শেষে মরহুমের লাশ তার গ্রামের বাড়ী গফরগাঁও থানার পাঁচবাগ ইউনিয়নের আনসার নগর গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে মরহুমের প্রতিষ্ঠিত আনসার নগর দারুল কুরআন মাদরাসা ময়দানে আজ সোমবার সকাল ১০টায় দ্বিতীয় জানাযা শেষে মাদরাসা সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে তার পিতা আনসার উদ্দীন খানের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে। গত শনিবার ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে ঢাকার ল্যাব এইড হাসপাতালে মাওলানা মুহিউদ্দীন খান ইন্তেকাল করেন। তিনি দীর্ঘদিন কিডনী ও নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন। দেশ বরেণ্য আলেমে দ্বীন মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের ইন্তেকালে গতকালও বিভিন্ন মহল থেকে গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়েছে।
মরহুম মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের নামাজে জানাযায় যেসব নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেছেন তারা হচ্ছেন, বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, ইসলামী আন্দোলনের আমীর ও চরমোনাই পীর ছাহেব মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম ও মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, ফুরফুরা গদ্দিনশীন পীর ছাহেব মাওলানা আবু বকর আব্দুল হাই মিশকাত সিদ্দিকী, জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী, দৈনিক ইনকিলাবের নির্বাহী সম্পাদক কবি মাওলানা রূহুল আমীন খান, ফিচার সম্পাদক ও ভাষা সৈনিক অধ্যাপক আব্দুল গফুর, সহকারী সম্পাদক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ ও মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী ও মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ, বাংলাদেশ সচিবালয় জামে মসজিদের সাবেক খতীব মাওলানা আব্দুল্লাহ বিন সাঈদ জালালাবাদী আল-আযহারী, উত্তরা বাইতুস সালাম জামে মসজিদের খতীব ও টিভি আলোচক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, আল আযহারী, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. ঈসা শাহেদী, খেলাফতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমীর মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী ও মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সভাপতি হাফেজ মাওলানা আব্দুল মালেক ও মহাসচিব মাওলানা শাহ নেছারুল হক, খেলাফত আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান, এনডিপি’র চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব অধ্যাপক আহমদ আব্দুল কাদের, যুগ্ম মহাসচিব শেখ গোলাম আসগর, চরমোনাই পীর ছাহেবের রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা এ টি এম হেমায়েত উদ্দিন, মুসলিম লীগের সভাপতি এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান, মহাসচিব এডভোকেট জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, নেজামে ইসলাম পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রশিদ মজুমদার, ইসলামী ঐক্যজোট (২০ দলীয়) এর মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল করিম ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা শওকত আমীন, লেবার পার্টির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, যাত্রাবাড়ীস্থ মারকাযুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল হাফেজ ক্বারী নেছার আহমদ আন নাছিরী, ইসলামী বুদ্ধিজীবী ফ্রন্টের আহবায়ক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হান্নান আল হাদী, জাতীয় তাফসীর পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম, বাতিল প্রতিরোধ পরিষদের সভাপতি হাজী জালাল উদ্দিন বকুল, ইসলামী ঐক্যে আন্দোলনের একাংশ-এর আমীর মাওলানা আজিজুল হক মুরাদ, অধ্যাপক আব্দুল হামিদ, জাতীয় ইমাম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল মাওলানা বেলায়েত হোসাইন আল-ফিরোজী, বাংলাদেশ গণসেবা আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী হেদায়েত উল্লাহ হাদী, মাওলানা কামরুল ইসলাম সাঈদ আনসারী, মুফতী রেজাউল করীম, আঞ্জুমানে তা’লীমূল কুরআন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক মাওলানা ক্বারী আব্দুর রহীম আজমী, জাগপা’র আসাদুর রহমান, জাতীয় তাফসীর ফাউন্ডেশনের সভাপতি মাওলানা আব্দুল আখির ও মহাসচিব মাওলানা আবু দাউদ মোঃ জাকারিয়া, খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ-এর মহাসচিব মাওলানা নূরুল ইসলাম, মাসিক মদীনার পয়গাম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কবির।
মরহুম মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের ইন্তেকালে আরো যেসব নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করেছেন তারা হচ্ছেন, আঞ্জুমানে তা’লীমুল কুরআন বাংলাদেশ-এর সভাপতি মাওলানা শাহ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইমদাদুল হক ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক ক্বারী মাওলানা আব্দুর রহীম আজমী, খাদেমুল ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমীর আল্লামা মুফতী রুহুল আমীন, তমদ্দুন মজলিসের সভাপতি অধ্যাপক এম এ সামাদ, সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দীন খান ও অভিভাবক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল গফুর, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি বাংলাদেশ-ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, মাসিক আদর্শ নারী সম্পাদক মুফতী আবুল হাসান শামসাবাদী, মাসিক সংস্কার সম্পাদক অধ্যাপক মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারী মোশাররাফ হোসাইন, জাতীয় ইমাম সমাজের সভাপতি ক্বারী মাওলানা আবুল হোসাইন, প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল মাওলানা বেলায়েত হোসাইন আল-ফিরোজী, মহাসচিব মুফতী মিনহাজুদ্দিন, মাওলানা আব্দুল আউয়া, বি-বাড়িয়া চাতলপাড় উলামা পরিষদের উপদেষ্টা মাওলানা ইউসুফ আল-আজাদ, মাওলানা মেরাজুল হক, সভাপতি মাওলানা কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল্লাহ আল-মামুন সোবহানী, ইসলামবাদ দারুছছালাম (দাওরায়ে হাদীস) মহিলা মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা বেলায়েত হোসাইন আল-ফিরোজী, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বিএমএল-এর সভাপতি এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান ও মহাসচিব শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী।
হেফাজতে ইসলাম লালবাগ থানার উদ্যোগে মাওলানা মুহিউদ্দীন স্মরণে অনুষ্ঠিত দোয়ার মাহফিলে নেতৃবৃন্দ বলেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, বর্ষীয়ান আলেমেদ্বীন, খ্যাতিমান লেখক, অনুবাদক, মাসিক মদীনা সম্পাদক, তাফসিরে মা’আরিফুল কোরআনের বাংলা অনুবাদক, বাংলা ভাষায় ইসলাম চর্চার পথিকৃৎ মাওলানা মুহিউদ্দীন খান ছিলেন, এদেশের তওহিদী জনতার অভিভাবক ও মুরব্বী এবং খাঁটি দেশেপ্রেমিক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী, মজলুম ও নির্যাতিত অত্যাচারীতদের পক্ষে জালেমের বিরুদ্ধে আপসহীন। তিনি নাস্তিক, মুরতাদ এবং ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে সাহসী নেতা। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে তার সুদৃঢ় নেতৃত্ব ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন, হেফাজত মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, মুফতী তৈয়্যে হোসাইন, মাওলানা জসিম উদ্দীন, মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াসেল, মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মুফতী রেজাউল করীম, মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মাওলানা জুনায়েদ গুলজার, মাওলানা আরিফ বিল্লাহ, মাওলানা আবদুল লতিফ, মাওলানা রিয়াজতুল্লাহ, মাওলানা ইসহাক, কাজী আজিজুল হক, মাওলানা মাহমুদুল হক, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মাওলানা খলিলুর রহমান, হাফেজ মোস্তাফা, মাওলানা নেজাম উদ্দীন প্রমুখ।
মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের স্মরণে কামরাঙ্গীর চর মাদরাসায় এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে নেতৃবৃন্দ বলেন, মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের ইন্তেকালে জাতি একজন ধর্মীয় মুরুব্বী, বিশিষ্ট লেখক, প্রবীণ রাজনীতিবিদকে হারালো। দোয়া অনুষ্ঠানে মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর ও মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ জাফরুল্লাহ খান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী ফখরুল ইসলাম ও প্রচার সম্পাদক মাওলানা সুলতান মহিউদ্দীন উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামে দোয়া মাহফিল
চট্টগ্রাম ব্যুরো : মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের ইন্তেকালে গতকাল (রোববার) হাটহাজারী জানআলী চৌধুরী জামে মসজিদে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামী ঐক্যজোটের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি আবদুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিলে মুহিউদ্দীন খানের বর্ণাঢ্য জীবনের উপর আলোকপাত করে আলোচনা করেন দারুল কোরআন মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিসবাহ, মাওলানা জুনায়েদ, মাওলানা হাফেজ মাসউদুর রহমান চৌধুরী এবং মাওলানা হাফেজ আজিজুর রহমান চৌধুরী।
মাহফিল শেষে মুনাজাত পরিচালনা করেন জামে মসজিদের খতীব মওলানা হাফেজ মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ।
আমরা একজন সাহসী মুরব্বিকে হারালাম
....... প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
রাজশাহী ব্যুরো : মাওলানা মহিউদ্দীন খান-এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর আমীর প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, তাঁকে হারিয়ে আমরা এক সাহসী মুরব্বিকে হারালাম। ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন চার দলীয় জোট সরকারের কোপানলে পড়ে যখন আমরা কারাগারে নিক্ষিপ্ত হই, তখন তিনি উক্ত জোটের শরিক হওয়া সত্ত্বেও দ্ব্যর্থহীনভাবে আমাদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছিলেন। তাঁর উদ্যোগেই ২০০৫ সালে ভারতের টিপাইমুখ বাঁধ প্রকল্পের বিরুদ্ধে সিলেট থেকে লংমার্চ কর্মসূচি সম্পাদিত হয়। তার ইন্তেকালে ইসলামপন্থী রাজনীতিকগণ হারালেন তাদের এক মহান অভিভাবককে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের আজ দাফন
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ