পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে এখনও স্থান পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন বৃহত্তর চট্টগ্রামের বেশ কয়েকজন নেতা। ৮১ সদস্যের নতুন কমিটিতে পদ পেয়েছেন এই অঞ্চলের আট নেতা নেত্রী। এখনও শূন্য রয়েছে সাতটি পদ। তাই পদপ্রত্যাশী নেতারা এখনও আশা ছাড়েননি। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন বিগত কমিটির সদস্য ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মরহুম এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী পুত্র নগরীর প্রাণকেন্দ্র কোতোয়ালী আসনের এমপি শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, পার্বত্য জেলার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বান্দরবান থেকে নির্বাচিত বীর বাহাদুর এমপি, নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় আসন বন্দর-পতেঙ্গা আসনের সংসদ সদস্য সাবেক চেম্বার সভাপতি এম এ লতিফ। ডাকসাইটে এসব নেতারা দলের গুরত্বপূর্ণ পদে আসতে পারেন বলে প্রত্যাশা নেতাদের অনুসারী কর্মী সমর্থকদের।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মরহুম আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর পুত্র সাইফুজ্জামান জাবেদ চট্টগ্রামের আনোয়ারা থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমান সরকারের আগের মেয়াদে তিনি ছিলেন ভূমি প্রতিমন্ত্রী। বর্তমানে তিনি ওই মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী। মরহুম মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিস্টার নওফেল প্রথমবারের মতো এমপি হয়ে উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। অন্যদিকে এম এ লতিফ টানা তিনবারের সংসদ সদস্য। ব্যবসায়ী নেতা হিসাবেও তার পরিচিত আছে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ আসনের এমপি হিসাবে ব্যবসায়ীদের অনেকে তাকে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চান বলে জানান তার অনুসারীরা।
দলের নেতাকর্মীরা বলছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তার রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতার মাধ্যমে অনেক সময় চমক উপহার দেন। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনে’র প্রতিষ্ঠাতা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী এম মনজুর আলমকে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দিয়ে নতুন কোন চমক দেখান কি না তা নিয়েও নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক কৌতুহল রয়েছে।
প্রসঙ্গত চট্টগ্রামের এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এম মনজুর আলমকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘আপনি তো আমাদেরই লোক’।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।