পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড.মুজিবুর রহমানের হাওলাদার সাগর কন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, মৎস্য বন্দর মহিপুরের খাপড়াভাঙ্গা নদী, সোনাতলা এবং আন্ধারমানিক নদী পরিদর্শন করেছেন। দেশের সকল নদ-নদী রক্ষায় স্থাপনা উচ্ছেদের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের অংশ হিসেবে তিনি কুয়াকাটায় এসেছেন। এ উপলক্ষে সোমবার দুপুরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে কলাপাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস.এম রাকিবুল আহসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমানের হাওলাদার।
এসময় তিনি বলেন, কলাপাড়ার আন্ধারমানিক নদী, সোনাতলা নদী এবং খাপড়াভাঙ্গাসহ সকল নদীর তীর রক্ষা করতে হবে। কলাপাড়া উপজেলা হচ্ছে উন্নয়নশীল একটি স্থান। এখানে নদীর তীরে পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন হোক, পরিবেশ বান্ধব ও ২০১৩ সালের পানি আইনের অধিনের আইনকানুন রক্ষা করে উন্নয়ন হোক। নদীর জমি কাউকে কেউই দিতে পারে না। কলাপাড়ার নদী রক্ষায় স্থানীয় প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করা হয় সভায়।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন এর সার্বক্ষনিক সদস্য (ভূতপূর্ব অতিরিক্ত সচিব) মো. আলাউদ্দিনসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের উধ্বর্তন কর্মকর্তাগণ। একই সঙ্গে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুনিবুর রহমান, সহকারি কমিশনার (ভূমি) অনুপ দাস, কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি এ এম মিজানুর রহমান বুলেট এবং সকারি বিভিন্ন দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধি উপস্থিত থেকে নদ-নদী এবং খাল রক্ষার গুরুত্বপূর্ণ মতামত উপস্থাপন করেন।
এর আগে তিনি দুপুর বারোটায় কুয়াকাটার সি-বীচ পরির্দশন করেন এবং অতি শিগ্রই আইনি সকল জটিলতা নিরসন করে বীচের পরিশে সুন্দর করার কল্পে স্থানীয় সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।