পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রমজান মাস এবাদত-বন্দেগী কবুলের প্রত্যাশায় গতকাল তৃতীয় জুমাবারেও ছিল মসজিদগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। মুসল্লি সমাগম অধিক হওয়ায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম, মহাখালীস্থ মসজিদে গাউসুল আজমসহ রাজধানী এবং বিভিন্ন জেলার প্রধান প্রধান মসজিদগুলোতে ছিল একই অবস্থা। মসজিদের ভিতর এবং বারান্দায় স্থান না হওয়ায় মুসল্লিগণ খাড়া সূর্যের তাপ ও গরম উপেক্ষা করে মসজিদ সংলগ্ন রাস্তা সড়ক ও উন্মুক্ত স্থানে অবস্থান নিয়ে জুমার নামাজ আদায় করেছেন। নারীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা যেখানে আছে সেখানেও উপস্থিতি ছিল ব্যাপক। জামাতের পূর্বে প্রদত্ত বক্তব্যে খতীবগণ বলেছেন, প্রতিদিন রোজার শেষে রোজাদারদের উচিত রোজা রাখা অবস্থায় রোজার দাবি বা হক পূরণ করা হলো কিনা তা মূল্যায়ন করা। যদি কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকে তবে তার জন্য তওবা করে সেসব বিচ্যুতি যাতে ভবিষ্যতে আর না হয় তা নিশ্চিত করে মাহে রমজানে মহান আল্লাহর বিশেষ ক্ষমার সুযোগ নেয়া। অন্যথায় রোজা আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। নামাজ শেষে বিভিন্ন মুনাজাতে দেশের কল্যাণ ও নিজের গুণাহের মাফ চেয়ে আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি এবং আল্লাহর রহমত কামনা করা হয়। জেলা সংবাদদাতাগণ জানান, জেলাসমূহে প্রধান প্রধান মসজিদগুলোতে মুসুল্লিদের ভিড় ছিলো অধিক। ২য় জুমার নামাজে নগরী মসজিদগুলোতে ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিদের প্রচ- ভিড় ছিল। কোনো কোনো জায়গায় নামাজের সময়ে ভিড় মসজিদ ছাড়িয়ে আশপাশের সড়কগুলোতেও চলে যায়। জুমার নামাজের আজানের আগেই মুসুল্লিরা মসজিদগুলোতে ভিড় করে। নামাজ শেষে মোনাজাতে রোজা কবুল করতে এবং মুসলমানদের ওপর রহমত বর্ষণ ও হেদায়েত দান করতেও আকুতি জানানো হয় আল্লাহর কাছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।