পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভার দেশি, বিদেশি পরামর্শকের সুপারিশ অনুযায়ী এলজিইডির তত্ত্বাবধানে নির্মিত হচ্ছে। দেশি ও বিদেশি বিশেষজ্ঞ দ্বারা প্রনয়ণ করা নকশা অনুসরণ করে ফ্লাইওভারটি নির্মিত হচ্ছে। ফ্লাইওভারটি নির্মিত হলে ঢাকা শহরের সাতরাস্তা মোড়, মগবাজার, মৌচাক, রামপুরা, মালিবাগ, শান্তিনগর এলাকার যানজট নিরসন হবে।
মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইভার নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ নাজমুল আলম জানান যে, ফ্লাইওভারটি ঢাকা শহরের ট্রাফিক রির্পোটের ভিত্তিতে ডানহাতি স্টিয়ারিং এর কথা মাথায় রেখেই ডিজাইন করা হয়েছে এবং সে ভাবেই এর নির্মাণ করা হচ্ছে। কাজেই ডান হাতি স্টিয়ারিং অনুযায়ী যান চলাচলের ঝুঁকির কোন কারণ নেই।
ফ্লাইওভারটি এফডিসি থেকে সোনারগাঁও অংশে রেলক্রসিং অতিক্রম করায় ৪৫০ মিটার ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
এতে ফ্লাইওভারের মোট দৈর্ঘ দাড়িয়েছে ৮.৭ কিলোমিটার। প্রকল্পের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পাওয়ায়, ফাউন্ডেশনগুলোর স্থানে ভূ-নি¤œস্থ ইউটিলিটিজসমুহ অক্ষত রেখে কাজ করার কারণে ফাউন্ডেশনের ডিজাইন পরিবর্তন, পাইল সংখ্যা বৃদ্ধি এবং ভূমিকম্পন সহনীয় করতে পট বেয়ারিং ও শক ট্রান্সমিশন ইউনিট (এসটিইউ) সংযোজন করায় প্রকল্পের ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক আরও জানান যে, ঢাকা শহরে এলজিইডির ফ্লাইওভার নির্মাণ করার অভিজ্ঞতা নেই, এলজিইডি শুধু গ্রামে কাজ করে মর্মে যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা আদৌ সত্য নয়। ঢাকা শহরের খিলগাঁও এলাকায় এলজিইডি কর্তৃক ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয় যা দেশের প্রথম ফ্লাইওভার, এটি কোন ওভারপাস নয়। তিনি আরও জানান যে, মগবাজার- মৌচাক ফ্লাইওভার এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এটির ফাউন্ডেশন মাটির নীচে, অন্যান্য ফ্লাইওভার এর মত মাটির উপরে থেকে যান চলাচলের রাস্তা সংকীর্ণ করেনি। ফলে নির্মিত হওয়ার পর নীচের রাস্তার প্রায় সম্পূর্ণই যান চলাচল উপযোগী থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।