পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাঙালির স্বাধীনতা অস্তমিত হয়েছিলো ২৩ জুন পলাশির আম্রকাননে। ১৯৪৯ সালের সেই ২৩ জুন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনে দেয়। বাংলাদেশের ইতিহাস যদি দেখি, বাঙালির যা কিছু অর্জন, সবই আওয়ামী লীগের হাত ধরে ুহয়েছে।
গতকাল (বৃহস্পতিবার) আওয়ামী লীগের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাতীয় সংসদে দেয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে সকাল ১০টা ৫২ মিনিটে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে দিনের কার্যসূচি শুরু হয়। অধিবেশনের শুরুতেই অনির্ধারিত আলোচনায় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা করছেন সরকার দলীয় এমপিরা।
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু উত্থাপিত আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে দেশে শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করার পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করছি, এ ব্যাপারে দেশবাসীর সহযোগিতা চাই। কারণ কিছু ষড়যন্ত্র তো থাকবেই। সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত ও সুরক্ষিত করেছে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আমরা যেন সেইভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, দেশবাসীর সেবা করে যেতে পারি। এ জন্য দেশবাসীর সহযোগিতা ও দোয়া চান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত আমরা করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকসহ দলের পূর্বসূরি নেতাকর্মী যাদের শ্রম, মেধা ও ত্যাগের বিনিময়ে দলটি গণমানুষের বিশাল সংগঠনে পরিণত হয়েছে তাদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলের সুদীর্ঘ ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ছেষট্টির ৬ দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনে বিজয়, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধসহ এই ভূখ-ে যা কিছু অর্জন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিলো, তখন পাকিস্তানের শাসনতন্ত্রও তৈরি করেছিলো।
বাংলাদেশের নামও বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন। জাতীয় সংগীত কি হবে- সেটাও বঙ্গবন্ধু বলে দিয়েছিলেন। জাতীয় পতাকার রং লাল-সবুজ, সেটাও বঙ্গবন্ধু ঠিক করে দিয়েছিলেন। কিভাবে মুক্তিযুদ্ধ হবে, কোথায় প্রশিক্ষণ হবে সব ব্যবস্থাই বঙ্গবন্ধু করেছিলেন। স্বাধীনতার পর ৯ মাসের মধ্যে তিনি সংবিধান দিয়েছিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন করেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সদস্যপদ লাভও বঙ্গবন্ধুর প্রচেষ্টাতেই হয়েছিলো। জাতিসংঘ, ওআইসি, কমনওয়েলথের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন, বাংলাদেশের স্থলসীমানা আইন, সমুদ্রসীমা আইন বঙ্গবন্ধুই করে গিয়েছেন।
তিনি যখন তার স্বপ্নের সোনার বাংলায় রূপান্তরের সংগ্রামে ব্যস্ত তখনই ঘাতকরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে তাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে।
তিনি বলেন, ৭৫-পরবর্তী সময়ে নানা চক্রান্ত এবং নির্যাতন আর নিপীড়নের মাধ্যমে জনগণের সংগঠন আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু এ অপচেষ্টা কখনই সফল হয়নি। ৭৫ পরবর্তী সময় যারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছিল তারা মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি। তারা কখনোই দেশের স্বাধীনতা চান না।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই এ দেশের মানুষ কিছু পেয়েছেন। আমরা ক্ষমতায় থাকি আর বিরোধী দলে থাকি, জনগণের জন্য কাজ করি। আইয়ুব, ইয়াহিয়া, জিয়া, এরশাদের সামরিক সরকার এবং একনায়কের স্ত্রী যখন ক্ষমতায় ছিলেন, প্রত্যেকটি গণবিরোধী সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ আন্দোলন করেছে। এর জন্য আওয়ামী লীগের ওপর বার বার আঘাত এসেছে। তারপরও বাংলাদেশের মানুষের জন্য আওয়ামী লীগ বিজয় ছিনিয়ে এনেছে।
২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা একটি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলাম। আমরা বিদেশের কাছে গ্যাস বিক্রি করতে চাইনি। যেহেতু খালেদা জিয়া গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়েছিলেন আর আমি দেশের গ্যাস বিদেশের কাছে বিক্রি করতে রাজি হইনি, তাই আমরা ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। ২০০৮ সালের নির্বাচনে এদেশের মানুষ আমাদের ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসান।
তিনি বলেন, আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। পৃথিবীর সকল দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করতে পেরেছি। মানুষ এখন স্বপ্ন দেখেন উন্নত জীবনের। দেশ আজ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আজ বাংলাদেশকে কারো কাছে হাত পাততে হয় না। আর এটা সম্ভব হয়েছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই।
শেখ হাসিনা বলেন, এদেশের মানুষ উন্নত জীবন পাবেন- সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা কি পেলাম, কি পেলাম না সে চিন্তা করি না। দেশবাসীর সহযোগিতা নিয়ে দেশকে যাতে এগিয়ে নিতে পারি, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এই আমার কামনা।
জঙ্গিবাদ ও সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দেশবাসীর সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, বাঙালির যা কিছু অর্জন সবই আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন ছিল উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ, আজ সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। মানুষ এখন স্বপ্ন দেখে উন্নত জীবনের। বাংলাদেশকে আজ কারো কাছে হাতপাততে হয় না। আর এটা সম্ভব হয়েছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই। অনেক ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে আওয়ামী লীগকে আজ এ অবস্থায় আসতে হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বহুদূর এগিয়ে গেছি। জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার। আমি বিশ্বাস করি, সেই দিন বেশি দূরে নয়, আমরা মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবো। একই সঙ্গে আমরা সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী যে কার্যক্রম নিয়েছি, তার ফলে বাংলাদেশে যেন একটা শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করে সেখানেও দেশবাসীর সহযোগিতা চাই। কারণ কিছু মানুষ সবসময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে। সব ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে, সুরক্ষিত করেছে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, এভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে পারি, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এমনটি কামনা করে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর সহযোগিতা ও দোয়া চান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবার সহযোগিতায় যেমন গণতন্ত্র সুরক্ষিত করতে পারছি, তেমনি দেশের আর্থিক উন্নয়ন হচ্ছে। এ জন্য দেশবাসীর দোয়া কামনা করে বলেন, দেশবাসী আমাদের ভোট দিয়েছিল বলেই আজ এটা সম্ভব হচ্ছে।
৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে দিনভর নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পালিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, আলোচনা সভা, শোভাযাত্রা, কেককাটা, বেলুন ও পায়রা উড়ানো এবং জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ইত্যাদি। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে উদযাপিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি শুরু হয়।
৮টা ৪৫ মিনিটে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
আওয়ামী লীগের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ধানমন্ডিস্থ ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময়ে তিনি কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে দলের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে ছিলেন আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিম-লীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের, ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন ও এডভোকেট সাহারা খাতুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ ও এডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, মিজবাহ উদ্দিন সিরাজ ও আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ড. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা ত্যাগ করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সভাপতি আবুল হাসনাত ও সাধারণ সম্পাদক শাহে আলমের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণ, সভাপতি একেএম রহমত উল্লা ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর, সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদের নেতৃত্বে আওয়ামী যুবলীগ, সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় শ্রমিক লীগ, সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, মোতাহার হোসেন মোল্লা ও এডভোকেট শামসুল হক রেজার নেতৃত্বে কৃষক লীগ, সভাপতি মোল্লা আবু কাওসার ও সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথের নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, সভাপতি নাজমা আক্তার ও সাধারণ সম্পাদক অপু উকিলের নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে।
এছাড়াও মহিলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ছাত্রলীগ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ, ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগ, তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগ, ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এদিকে দলের ৬৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিকেলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।