পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ইনকিলাব ডেস্ক ঃ রমজানের শুরুতে ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও চাহিদা কমে যাওয়ায় বর্তমানে পাইকারি বাজারে সব ধরনের ডালের দাম কমেছে। এক সপ্তাহে ভোগ্যপণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে ছোলার দাম কমেছে মণে ৩০০-৩৫০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে মসুর ও মুগ ডালের দাম। বর্তমান যে দরে ডাল বিক্রি হচ্ছে, তা আমদানি মূল্যের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেশি বলে বন্দর সূত্রে জানা গেছে। খাতুনগঞ্জের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, রমজানের শুরুর দিকে ডালজাতীয় সব পণ্যের বাড়তি চাহিদা ছিল। তবে মোকামের পাইকারি ব্যবসায়ীরা আগে থেকে পণ্য কিনে নেয়ায় এক সপ্তাহ ধরে পণ্যটির চাহিদা কমতির দিকে রয়েছে। গতকাল মিয়ানমারের ছোলা বিক্রি হয় প্রতি মণ (৩৭ দশমিক ৩২ কেজি) ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ১৫০ টাকায়। একই পরিমাণ অস্ট্রেলিয়ান ছোলা ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ৩ হাজার ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। এছাড়া এখন প্রতি কেজি মটর ডাল ৪৫, অ্যাংকর ৪৩, খেসারি ২৫-২৬ এবং ছোলার ডাল ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ৭ দিনের ব্যবধানে এসব পণ্যের দাম কমেছে কেজিতে আড়াই থেকে তিন টাকা। এছাড়া আগের দামে বিক্রি হচ্ছে মসুর ও মুগ ডাল। গতকাল প্রতি কেজি দেশী মসুর ডাল ১৩০-১৪০ এবং অস্ট্রেলিয়ার মসুর ডাল ১০৫-১০৭ টাকায় বিক্রি হয়। একই পরিমাণ দেশী মুগ ডাল ৮০-৮৫ এবং আমদানিকৃত মুগ ৬৫ টাকায় লেনদেন হয়। সূত্র : বণিকবার্তা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।