পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতা ঃ ভারী বৃষ্টি আর উজানের পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদীর পানি নীলফামারীর ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে বিপদসীমার ২৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর ফলে তিস্তা সংলগ্ন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। নীলফামারীর ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্র জানায়, মঙ্গলবার রাত হতে তিস্তার পানি হু হু করে বাড়তে থাকে। রাত ৩টায় তিস্তার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে। যা বুধবার সকাল ৯টায় তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ৫২ দশমিক ৬৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপদসীমা ৫২ দশমিক ৪০ সেমি.)। পানির গতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। এদিকে তিস্তায় পানি বৃদ্ধির ফলে তিস্তা অববাহিকার নিম্নাঞ্চল এখন হাঁটু পানিতে নিমজ্জিত। তিস্তার পানিতে ডিমলা উপজেলার, ছাতুনামা, ঝাড় সিংহের চর, কিসমত ছাতনাই, উত্তর খড়িবাড়ী, পূর্ব খড়িবাড়ী, দোহল পাড়া, চর খড়িবাড়ী, ভাসানীর চর, টাবুর চর, ছোট খাতা, ভেন্ডাবাড়ী, বাইশ পুকর এলাকার মানুষজন পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। অনেকেই নিরাপদ আশ্রয়ে রাতেই উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এলাকার জনপ্রতিনিধিরা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান উজানে ঢলে তিস্তা পানি বুধবার সকাল থেকে বিপদসীমার ২৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি বৃদ্ধির কারণে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি সুইচ গেট খুলে রাখা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।