পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘একজন মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে রেলক্রসিং দিয়ে রেললাইনে চলে আসেন, আর তার জন্য অ্যাক্সিডেন্ট হলো-এজন্য উনি দায়ী। আমার রেললাইনের ওপর আপনি কেন উঠেছেন? আমার রেলকে কেন উনি ধাক্কা দিলেন। এজন্য আমি উনাকে অভিযোগ করতে পারি। উনি আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারবেন না।’-রেলমন্ত্রী অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন এসব কথা বলেছেন।
মন্ত্রী বলেন, লোক পারাপার কিংবা বাস-ট্রাক পারাপার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কিন্তু রেলক্রসিং দেয়া হয়নি। রেলের সাধারণত নিরাপত্তার জন্য ক্রসিংগুলো আমরা দেই। কেউ যেন রেলকে ধাক্কা না দেয়, রেলকে যেন কেউ ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে, অন্য কোনো যানবাহন যেন রেলকে ধাক্কা না মারে, সেজন্য ক্রসিংগুলো রেখেছি। সেখানে লোক রেখেছি। কিন্তু অনেক সময় এ জিনিসটা রেলের ঘাড়ে চলে আসে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) রাজধানীর রেলভবনে মন্দবাগ ট্রেন দুর্ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ ও ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জাবাবে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে রেলওয়ে সচিব মো. মোফাজ্জল হোসেন, রেলের মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মিয়া জাহান উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাস, ট্রাক বা অন্য কোনো গাড়ি যদি রেলকে ধাক্কা দেয়, আমরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনব। তারা আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতে পারবে না। কিন্তু একটা ভুল মেসেজ যাচ্ছে। প্রত্যেকটা রেল দুর্ঘটনায় কিন্তু আমরা রেকর্ড করি। এর জন্য রেল দায়ী নয়।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে যারা রেলকে ধাক্কা দেয়, নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে তারাই মূলত দায়ী। এজন্য ধাক্কাদানকারীদের নিকট আমরা ক্ষতিপূরণ চাইতে পারি। কিন্তু সেটা হয় না। কারণ যা কিছু ঘটুক, রেলের চেহারা সুরত বড় তাই সব দোষ রেলেরই হয়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।