পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আবদুস সাত্তার (৩২) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গত সোমবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের রসুলপুর কবরস্থানের পেছনে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশের দাবি, নিহত সাত্তার আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য ছিল, তার বিরুদ্ধে সরাইল থানায় ডাকাতির অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। সে রসুলপুর গ্রামের রিফিউজিপাড়ার মৃত আবদুল মান্নানের ছেলে। এ ঘটনায় সরাইল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাকিবসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তাদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। সরাইল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রূপক কুমার সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অস্ত্র ও ডাকাতিসহ ৮ মামলার আসামি আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য আবদুস সাত্তারকে সোমবার বিকেলে রসুলপুর গ্রামের রিফিউজিপাড়া থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে। পরে তাকে নিয়ে রাতে বেশ কয়েকটি জায়গায় অভিযানে নামে পুলিশ। রাত ১টার দিকে সাত্তারের দেয়া তথ্যানুযায়ী রসুলপুর কবরস্থানের পেছনে অস্ত্র উদ্ধারে যায় পুলিশ। এ সময় সাত্তারের সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে থাকে। পুলিশও নিজেদের আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে সাত্তার গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। তবে সাত্তারের সহযোগীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাদেরকে আটক করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় সরাইল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাকিবসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এছাড়া পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পাইপগান, এক রাউন্ড গুলি ও ছয়টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।