পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কসবায় ভয়াবহ ট্রেন দূর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক। সোমবার দিবাগত রাত ২ টা ৪৮ মিনিটে উপজেলার মন্দবাগে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা ও সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন দুটির মধ্যে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় একটি ট্রেনের একাধিক বগি আরেকটি ট্রেনের কয়েকটি বগির ওপর উঠে যায়।
তূর্ণা নিশীথার চালক (লোকোমাস্টার) তাহের উদ্দিন ও সহকারী অপু-দে অটো ব্রেকে ইট দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার কারণে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার কসবায় উদয়ন এক্সপ্রেস ও তূর্ণার মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তাদের দুজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দুর্ঘটনার কারণ চালকের অসচেতনতাকে দায়ী করেছেন।
রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন ওই দায়িত্বশীল কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তূর্ণার দায়িত্বরত কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি চালক ও সহকারী অটো ব্রেকে ইট দিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। তিনি বলেন, ট্রেন অটো ব্রেক সিস্টেমে চলে।
ট্রেন তখনই চলে যখন ওই ব্রেক সিস্টেমে পা বা অন্য কিছু দিয়ে চেপে ধরা হয়। ব্রেকে চাপ না দিলে ট্রেন চলে না। তূর্ণার চালক ও সহকারী ব্রাক্ষণবাড়িয়ার কসবায় পৌঁছার আগেই ব্রেকে ইট দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন।
তিনি জানান, তূর্ণা নিশীথা বিরতিহীন ট্রেন। মন্দবাগে দুই ট্রেনের ক্রসিংয়ের সময় সিগন্যাল পেয়ে উদয়ন মেইন লাইন থেকে লুপ লাইনে প্রবেশ করছিল। ট্রেনের নয়টি বগি লুপ লাইনে চলে যাওয়ার পর দশম বগিতে আঘাত করে তূর্ণা নিশীথা। অথচ তূর্ণাকে সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।