পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফেনীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা মামলার রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, বহুল প্রতীক্ষিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের রায় নিম্ন আদালত ঘোষণা করেছেন। যারা বর্বর এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত, রায়ে তাদের সর্বোচ্চ সাজা ফাঁসি হয়েছে। এই রায়ে প্রমাণিত হলো, অপরাধী যে-ই হোক না কেন, সাজা পেতেই হবে। এ রায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় মাইলফলক।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন আইনমন্ত্রী।
আনিসুল হক বলেন, আমরা আশা করবো, নিম্ন আদালতের রায় উচ্চ আদালতেও তড়িৎগতিতে সম্পন্ন হবে। জনগণকে আমরা এ বার্তা দিতে চাই, যে যত ক্ষমতাধর হোক না কেন, শেখ হাসিনার সরকার বিচার করবেই।
আইনমন্ত্রী বলেন, সব আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অতি দ্রুততম সময়ের মাধ্যমে নুসরাত হত্যার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। শেখ হাসিনার সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধ পরিকর। শেখ হাসিনার সরকার বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বিচার পাওয়ার সংস্কৃতিতে এ জাতিকে ফিরিয়ে এনেছে।
সংবিধানের আলোকে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবেন জানিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন টেকসই হবে। তিনি বলেন, নুসরাত হত্যা মামলায় ১৬ জনের মধ্যে ১২ জন স্বীকারোক্তি দিয়েছে। বিচারক মনে করেছেন, সবাই সমান অপরাধী, তাই ফাঁসির রায় দিয়েছেন।
আনিসুল হক বলেন, রায়ের সাত দিনের মধ্যে হাইকোর্টে কাগজপত্র আসবে। কাগজপত্র এলে সুপ্রিম কোর্ট দ্রুত নিষ্পত্তি করবেন বলে আশা রাখি। এছাড়াও নুসরাতের পরিবারকে যতদিন প্রয়োজন, ততদিন নিরাপত্তা দেওয়া হবে। কোনো কুচক্রী মহল হুমকি দিলে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।