পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভূমি অধিগ্রহণের পর জমির মালিকদের একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক ক্ষতিপূরণ প্রদানের জন্যে একটি সফটওয়্যার এপ্লিকেশন ইতোমধ্যে ঢাকা ডিসি অফিসে পরীক্ষামূলক ভাবে চালু হয়েছে। আমি কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা সংযোজন করতে বলেছি। পর্যায়ক্রমে সমগ্র দেশে ক্ষতিপূরণ প্রদানের এ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কাঁটাবনে ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (এলএটিসি) ‘৭ম উচ্চতর ভূমি ব্যবস্থাপনা কোর্স’ এ অংশ গ্রহণকারী ২৫ জন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব/ সার্বিক/ এলএ/ শিক্ষা) ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় ভূমি মন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় ভূমি সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারী উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, জনগণকে সেবা প্রদান করার জন্যে সম্পূর্ণ ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন সহ আমরা প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমরা উদ্ভাবনী চিন্তা নিয়ে এগোচ্ছি। মন্ত্রী এসময় উপস্থিত সবাইকে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্ভাবনমূলক আইডিয়া থাকলে তা জানাতে বলেন। সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ভূমি ব্যবস্থা ডিজিটালাইজেশনে এ মুহূর্তে যেসব চ্যালেঞ্জ আসছে আমরা সেসব সমাধানে চেষ্টা করে যাচ্ছি। সর্বোপরি, আমার মনে হয় আমরা সবার মাঝে একটি বার্তা দিতে পেরেছি যে আমরা প্রোএক্টিভ।
অটোমেটিক কমপেনসেশন পেমেন্ট সিস্টেম’ বা এসিপিএস নামের অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকদের কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়াই ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ঢাকা জেলায়। এই প্রক্রিয়ায় কবে আবেদন করা হয়েছে, কার কাছে কতো দিন আবেদন রয়েছে তা যে কোনো স্থান থেকে দেখা যায়। জমির মালিক নিজ একাউন্ট থেকে ফাইল ট্র্যাকিং করতে পারবেন, এতে তাঁর হয়রানি কম হবে। ফলে, অধিগ্রহণের পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসবে। এসিপিএস ওয়েবসাইট িি.িষধফযধশধ.মড়া.নফ এবং গুগল প্লেস্টোরে এর এপ ও আছে।
ভূমি সচিব বলেন, আরও গতিশীল, বেগবান ও কার্যকর ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে আমাদের একযোগে কাজ করে যেতে হবে।
ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মো. আব্দুল হাই এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুল হক, যুগ্ম সচিব মো. আব্বাছ উদ্দিন ও প্রদীপ কুমার দাস, এলএটিসির উপ-পরিচালক এবিএম সিরাজুল হক প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।