পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মশাল মিছিল করেছে বিএনপি নেতাকর্মীরা। সোমবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন সমূহের নেতাকর্মীরা মশাল মিছিল করেন। মিছিলটি নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে পলওয়েল মার্কেট হয়ে আবারও বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিকট এসে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। মিছিলে ঢাকা জেলা বিএনপি, কেরানীগঞ্জ বিএনপি ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। মিছিল শেষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজকে আমরা মশাল মিছিল করলাম। এটা হচ্ছে দ্রোহের আগুন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আগুন। আমরা সরকারের বিরুদ্ধে এই টর্চ মিছিল করে আসছি। এই সরকারের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রতিবাদ করার জন্য বিএনপির নেতাকর্মীরা প্রস্তুত। ‘খালেদা জিয়াকে হয়ত সারা জীবনই জেলে কাটাতে হবে’- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফের এই বক্তব্যে জবাবে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার কথাতে যে দেশনেত্রী জেলে গেছেন-এটা মাহবুবউল আলম হানিফের এই কথাই প্রমাণিত হলো। আপনারা দেশ বিক্রি করবেন, মাটি করবেন, পানি বিক্রি করবেন, আপনারা আমাদের উপকূল অন্যকে পর্যবেক্ষণ করার সুযোগ দেবেন- এর বিরুদ্ধে যার কন্ঠ আপোষহীন ধারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে শক্তিশালী করার জন্য সোচ্চার থাকবেন তাকেই তো আপনারা জেলে রাখবেন।
বিএনপির এই নেতা বলেন, আপনারা অন্ধকার করেছেন গণতন্ত্রকে হত্যা করে, আপনারা অন্ধকার করেছেন বাক স্বাধীনতা হরণ করে, আপনারা অন্ধকার করেছেন বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দি করে। তাই এই অন্ধকারের বিরুদ্ধে মশালের আলোতে আমরা এই সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশনেত্রীকে মুক্তি করব, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবো।
মশাল মিছিলে বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক খন্দকার, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুর রায় চৌধুরী ও মহানগর যুব দল দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহিনসহ ৩ শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।