পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বুয়েটের ছাত্র আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেছেন, তার সন্তানকে কীভাবে মেরে ফেলা হয়েছে, তিনি যেন তা দেখেন। গতকাল বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় কুষ্টিয়া জিলা স্কুলে গণমাধ্যমের কাছে তিনি এই অনুরোধের কথা তুলে ধরেন। আবরারের বাবা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর পিতা-মাতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। উনি তো এই জ্বালা জানেন। আমার সন্তানকেও নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। সন্তানকে যেভাবে মারেচে দেখলিপারে, উনি (প্রধানমন্ত্রী) যদি নিজে দেখেন তাহলে উনি নিজেই বিচার করবেন।’
মামলার অগ্রগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যতটুকু দেখছি, তাতে আমি খুশি। আরও চাই, যাতে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত হয়।’ তবে বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখনো পর্যন্ত তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি বলে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন বরকত উল্লাহ্। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, ‘অমিত সাহা নামে একজনের কক্ষে আমার ছেলেকে নির্যাতন করা হয়েছে। তার নামটা এজাহারে আসেনি। গতকাল (মঙ্গলবার) মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ হয়েছে, তাকে বলেছি অমিত সাহাকে মামলায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। উনি (তদন্ত কর্মকর্তা) বলেছেন, তদন্ত করে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।’
দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- স্কুলের প্রধানশিক্ষক এফতেখারুল ইসলাম লোটাস, আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ, কুষ্টিয়া শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইয়াসির আরাফাত তুষার, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ আহম্মেদ, জেলা যুবলীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবি, জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষকবৃন্দ, আবরারের সহপাঠি, জিলা স্কুলের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীবৃন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।