পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টালিন সরকার : পর্দার আড়ালে ছিলেন তিনি। পরিবার, ব্যবসা, নারী অধিকার, সমাজ সেবা ইত্যাদি নিয়ে ছিলেন ব্যস্ত। ‘চমকের মতোই’ সবাইকে অবাক করে রীতিমত রাজনীতিতে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েই যেন হাজির হলেন জনসম্মুখে। রাজনীতিতে কখন ফিরবেন, কিভাবে ফিরবেন সে সম্পর্কে অবশ্য কোনো ইঙ্গিত দেননি। তবে দেশের রাজনীতি এবং জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে তার যে ইমেজ তৈরি হয়েছে তা বোঝা যায়। তাকে নিয়ে সর্বত্রই চলছে আলোচনা-কানাঘুষা। যার কথা বলা হচ্ছে তিনি আর কেউ নন; সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদের সাবেক স্ত্রী ডিজাইনার বিদিশা। পরিবার, সন্তান ও সামাজিক কর্মকা- নিয়েই সময় কাটানো বিদিশা কি রাজনীতিতে ফিরছেন? প্রবাদে আছে ‘রাজনীতির পোকা যার মাথায় একবার ঢোকে তিনি রাজনীতি ছাড়তে পারেন না’। বিদিশা স্বল্প সময়ে রাজনীতি করলেও জাপার নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া
ফেলে দিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার ইফতার পার্টিতে যোগদানের পর মানুষের মধ্যে গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। তবে কি বিদিশা রাজনীতিতে ফিরবেন! এ প্রশ্ন এখন রাজনৈতিক মহলে হামেশাই উচ্চারিত হচ্ছে। আর জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে আলোচনা, তর্ক-বিতর্ক ও গুঞ্জন হলো বিদিশা কি আবারো দলে সক্রিয় হচ্ছেন? কারণ, এক যুগ আগে বিদিশা রাজনীতির যে পথ দেখিয়ে গেছেন সেই পথেই এখন হাঁটছেন এরশাদের জাপা। আর বেগম রওশন এরশাদ সেই যাদুরকাঠি কাজে লাগিয়ে স্বামীকে ল্যাং মেরে জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা হয়েছেন। জাপার নেতারা বলাবলি করছেন স্বামীর অনুকম্পায় রাজনীতিতে এসে রওশন সরকারের ছায়ার নীচে থেকে এরশাদকে পদে পদে নাস্তানাবুদ করছেন। অদৃশ্য শক্তির চোখ রাঙানী আর জেলের ভয়ে নীরবে সবকিছু হজম করছেন এরশাদ। তিনি কি ক্ষমতাসীনদের ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসতে রওশনকে সরিয়ে বিদিশাকে দলে চাইছেন? কিংবা বিদিশা কি আবারও যুক্ত হচ্ছেন জাতীয় পার্টিতে? এমনতর নানা প্রশ্ন গত এক সপ্তাহ ধরেই জাপার অভ্যন্তরে ও দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে উড়ছে। কেউ কেউ বলছেন, এরশাদের গ্রীন সিগন্যাল ছাড়া বেগম জিয়ার ইফতার পার্টিতে বিদিশা যাননি।
বিদিশা। তিন অক্ষরের এই এক নামেই তাকে সবাই চেনেন। শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পরিম-লেও রয়েছে তার ব্যাপক পরিচিতি। সারা পৃথিবী ঘুরে এসে ইংরেজ স্বামীকে তালাক দিয়ে বিয়ে করেছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদকে। অতঃপর জাতীয় পার্টির মিডিয়া সেন্টার স্থাপন এবং প্রেসিডিয়ামের সদস্য হিসেবে দেশব্যাপী ব্যাপক সাংগঠনিক কর্মতৎপরতা। ঘুমন্ত জাতীয় পার্টিকে জাগিয়ে তোলার অনুঘটক বিদিশা হঠাৎ সিটকে পড়েন এরশাদের ঘর থেকে। কারাবরণ, অতঃপর পর্দার অন্তরালে। ‘বিদিশা ফাউন্ডেশন’ নামের একটি সংগঠন গড়ে তুলে ‘নারী মুক্তি দেশের শক্তি’ শ্লোগান নিয়ে কাজ করছেন। ফেসবুকে তার অসংখ্য ফ্রেন্ড। নীরবেই চলছিল সবকিছু। কিন্তু হঠাৎ বেগম খালেদা জিয়ার ইফতার পার্টিতে ‘বিদিশার উপস্থিতি’ আবার আলোচনায় চলে আসেন এরশাদের সাবেক এই স্ত্রী। কানাঘুষা শুরু হয়ে গেছে বিদিশা আবার রাজনীতিতে নামছেন। এ নিয়ে বিদিশা কোনো কথা না বললেও জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে বিদিশা ও রওশন এরশাদের রাজনৈতিক ক্যারিশমার তুলনামূলক বিচার-বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গেছে। জাপার বেশ কয়েকজন নেতা মনে করেন বিদিশার রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি প্রখর। প্রবল আত্মবিশ্বাসী এবং নেতাকর্মীদের ধরে রাখার যাদুমন্ত্র জানেন। একযুগ আগে বিদিশার ভারতপ্রীতি এবং এরশাদের স্ত্রী হিসেবে দলকে যে দিকনির্দেশনায় পরিচালিত করেছেন দীর্ঘদিন পর রওশন এরশাদ সেটাই ফলো করে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা হয়েছেন। অথচ রওশন এরশাদ সব সময় আওয়ামী লীগ বিদ্বেষী এবং বেগম জিয়া অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। জাপাকে নিয়ে এরশাদ মহাজোটে গেলে রওশন এরশাদ দল ভেঙে নিজের নেতৃত্বে দল গঠন করে ২২ জানুয়ারীর পাতানো নির্বাচনে অংশ নেন। যদিও ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিনের নেতৃত্বাধীন সরকার সে নির্বাচন বাতিল করে।
ডিজাইনার বিদিশা। সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সাবেক স্ত্রী। তার পুত্র এরিক এরশাদ এখন এরশাদের ঘরে। আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিদিশা নারী ছেঁড়াধন এরিককে নিয়মিত দেখতে যান। সম্প্রতি রওশনের সঙ্গে এরশাদের বিরোধে জাতীয় পার্টিতে ভাঙনের সুর বেজে উঠলে বিদিশা সাবেক স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বলে গুজব ওঠে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিদিশা এখন আর জাতীয় পার্টি নিয়ে ভাবতে আগ্রহী নন। তবে, জাতীয় পার্টির নেতাদের অনেকেই মনে করেন বিদিশার যে রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এবং সংগঠন পরিচালনার দক্ষতা দেখিয়েছেন তা কাজে লাগানো গেলে দেশের রাজনীতির ইতিহাস অন্যরকম হতো। ওই নেতার ভাষায়, বেগম রওশন এরশাদ অর্থ আর ঘুম ছাড়া কিছুই বোঝেন না। অথচ বিদিশা জাপার দায়িত্ব পাওয়ার পর গাইবান্ধা এবং রংপুরে যে ভাবে সংগঠনকে শক্তিশালী করেছিলেন তা এখনো প্রণিধানযোগ্য। ওই সব এলাকার অসংখ্য মানুষ এখনো বিদিশার অনুসারী।
বিদিশার কর্মপরিকল্পনা এখনো জানা না গেলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে ও মিডিয়ার আলোচনায় চলে এসেছেন তিনি। টিভি’র টকশোতে নিউ এইজ সম্পাদক নূরুল কবিরসহ বেশ কয়েকজন আলোচক বিদিশাকে নিয়ে আলোচনা করেন। বলা যায়, খালেদা জিয়ার ইফতার মাহফিলে বিদিশার যোগদান আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। যেখানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির কোনো প্রতিনিধি যোগ দেননি, সেখানে এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশার উপস্থিতি অন্য সবার আকর্ষণ সৃষ্টি করেছে। রাজনীতির যারা খোঁজ-খবর রাখেন তারা ভাবছেন, এটা চলমান রাজনীতিতে অন্য কোনো ইঙ্গিত দিচ্ছে কি না! গত ১১ জুন রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটির নবরাত্রী হলে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। সেই ইফতার মাহফিলে যোগ দেন এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা। বিএনপির চেয়ারপার্সনের ইফতারে বিদিশার যোগদান উপস্থিত রাজনীতিকদের মধ্যেও সাড়া ফেলে দেয়। এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান ও শামসুদ্দিন দিদার বিদিশাকে অভ্যর্থনা জানিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ভেতরে আসন গ্রহণ করান। তার পাশে বসেন জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি আহসান হাবিব লিংকন ও খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। ২০ দলীয় জোটের নেতারা বিদিশার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময়ও করেন। হঠাৎ করে বিদিশার উদ্ভবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা- বিদিশা হয়তো শিগগিরই রাজনীতিতে সক্রিয় হচ্ছেন। বেগম জিয়ার ইফতার মাহফিলে যোগদান তারই পূর্বাভাস। কারণ, বৃটিশ স্বামীর সংসার করা এবং বিশ্বের অসংখ্য দেশ ঘুরে বেড়ানোতে আন্তর্জাতিক মহলে বিদিশার বেশ জানাশোনা রয়েছে। ঢাকায় দীর্ঘদিন কর্মরত ফিলিস্তিনের সাবেক রাষ্ট্রদূত শাহাতা জারাব বিদিশাকে ধর্মীয় কন্যা করেছিলেন। তার সঙ্গে বিদিশার যোগাযোগ এখনো রয়েছে। তাছাড়া এরশাদের স্ত্রী হিসেবে তিনি পুরনো জানাশোনাকে কাজে লাগিয়ে নিজের একটা অবস্থান করে নিয়েছেন। আলো ছড়িয়েছেন কূটনৈতিক অঙ্গনসহ সর্বত্র। অথচ বেগম রওশন এরশাদের নিজস্ব কোনো আলো নেই; স্বামীর আলোয় আলোকিত এবং নেত্রী। প্রশ্ন হলো, বিদিশা যদি রাজনীতিতে আসেন তাহলে তিনি কি নতুন কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগ দেবেন; নাকি এরশাদের সঙ্গেই থাকবেন- এখন এটি নিয়েও শুরু হয়েছে গুঞ্জন। তবে রওশনকে যারা পছন্দ করেন না এবং এরশাদের নির্দেশে ৫ জানুয়ারীর নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন তারা চান বিদিশা আবার ফিরে আসুক। জাতীয় পার্টিকে রাহুমুক্ত করুক। বিশেষ করে যারা বিদিশার নেতৃত্বে সংগঠনে কাজ করেছেন তারা বিদিশার নামেই বিমোহিত। কারণ, বিদিশার এমন কিছু গুণ রয়েছে তা নেতাকর্মীদের বিমোহিত না করে পারে না। বিদিশা সব সময় দলের নেতাকর্মীদের খোঁজখবর রাখেন, তৃণমূল পর্যায়ে সফরে গেলে নেতাকর্মীদের প্রথম পরিচয়েই আপন করে নেন।
জাপার একটি সূত্র জানায়, ২০০৫ সালে সংসার ভেঙ্গে গেলেও ছেলে এরিকের সূত্র ধরে বিদিশা এবং এরশাদের মধ্যে এখনো নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। বারিধারার এক প্রবীণ আইনজীবীর বাসায় এরিককে দেখতে যান বিদিশা প্রায় প্রতি সপ্তাহে। বিদিশার সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হলেও এইচ এম এরশাদ স্ত্রী রওশনকে প্রেসিডেন্ট পার্কের ফ্লাটে তোলেননি। তখন থেকে স্ত্রী রওশন এবং স্বামী এরশাদ পৃথক বাসায় বসবাস করছেন। ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া, সরকারের থাকা না থাকা এবং মন্ত্রিসভা থেকে জাতীয় পার্টির মন্ত্রীদের পদত্যাগ করা না করা ইত্যাদি ইস্যুতে রওশন এরশাদের সঙ্গে এরশাদের ক্ষণে বিরোধ ক্ষণে সমঝোতার মধ্যে গত দুই বছর ধরে দলের মধ্যে কানাকানি চলছে বিদিশার সঙ্গে এরশাদের সম্পর্কোন্নয়নের। আদালতের নির্দেশানুযায়ী প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বিদিশা পুত্র এরিক এরশাদকে দেখতে যান। সেই সুবাদে দুজনের কথা হয় বলে সূত্রের দাবি। এছাড়া এরশাদের স্ত্রী থাকাকালেই দলের নেতাকর্মীদের অনেকের সঙ্গেই বিদিশার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাদের অনেকের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ রয়েছে। তাদের কেউ কেউ বিদিশাকে রাজনীতিতে নামানোর চেষ্টা করছেন।
১৯৯৮ সালে সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে গোপনে বিয়ে হয় বিদিশার। অতঃপর পুত্র এরিকের প্রথম জন্মদিনে এরশাদ বিদিশাকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরে তোলেন। এই দম্পতির সন্তান এরিক। এরশাদের স্ত্রী হিসেবে বিদিশা জাতীয় পার্টি পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। সে সময় কেন্দ্র থেকে শুরু করে শেকড় পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে গড়ে উঠে তার হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক। এরশাদের সম্পত্তি নিয়ে এইচ এম গোলাম রেজার সঙ্গে বিরোধের কারণে এরশাদের সংসারে কোণঠাসা হয়ে পড়েন বিদিশা। তার পরিণতি ২০০৫ সালে নাটকীয় ঘটনার মধ্য দিয়ে দাম্পত্য জীবনের অবসান বিবাহ বিচ্ছেদ। অতঃপর বিদিশা গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দী। মুক্তির পর পুত্র এরিক এরশাদকে নিয়ে বিরোধ স্বামী স্ত্রীর বিরোধ। দীর্ঘ বিরোধের পর দুইজন সাংবাদিকের মধ্যস্থতায় বিদিশা পুত্র এরিককে এরশাদের হাতে তুলে দেন। বিদিশা যে শর্তে এরিককে এরশাদের হাতে তুলে দেন এরশাদ সে শর্ত ভঙ্গ করেন। অতঃপর শিশু এরিককে নিয়ে আদালত পর্যন্ত যেতে হয় তাদের। আদালতের নির্দেশ মতো এরিক সেই থেকে এখনো এরশাদ ও বিদিশার কাছে ভাগাভাগি করে থেকেই বড় হচ্ছে। সেই বিদিশা এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। জাপার বেশ কয়েকজন নেতা জানান, এরশাদের জাপায় এখনো অনেক বিদিশা অনুসারী নেতাকর্মী রয়েছেন। বিদিশা যদি রাজনীতিতে নামেন তাহলে ওই সব নেতা তার দিকেই যাবেন। কারণ অনেক নেতাই রওশনের প্রতি এরশাদের আত্মসমর্পণ মেনে নিতে পারছেন না। দেখা যাক কি হয়। তবে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়ামের এক সদস্য প্রসঙ্গক্রমে জানান, যদি ম্যাডাম (বিদিশা) জাতীয় পার্টি বা যে কোনো নামে নতুন দল গঠন করে সভাপতি হন আমি সে দলে সাধারণ সম্পাদক হতে রাজী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।