পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘খালেদা জিয়া জামিনের মাধ্যমে কিংবা খালাস পেলে মুক্ত হতে পারেন। আর প্যারোলে মুক্তির প্রসঙ্গ থাকলে সেটিও আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হতে হবে। তবে, খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে কোনও আবেদন করা হয়নি।’-বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তির ইস্যুটি আইনি বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল টেনে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তখন এমন অনেক মামলা থেকে নেতারা মুক্তি পেয়েছেন, কিন্তু খালেদা জিয়ার মামলা সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটের। তাই তার মুক্তির বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়াই এগোতে হবে। বিএনপি নেতারা বারবার বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের চেয়ারপারসনকে মুক্ত করবেন। বাস্তবে আন্দোলন করার কোনও শক্তি বিএনপির নেই।’
খালেদা জিয়া সাজাপ্রাপ্ত আসামি উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘তাকে রাজনৈতিক কারণে বন্দি করা হয়নি। রাজনৈতিক কারণে কাউকে বন্দি করা হলে তাকে মুক্ত করার জন্য আন্দোলন করতে হয়। খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে তা নয়। তার বিষয়টি হচ্ছে, তিনি এতিমের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সে কারণে আদালতে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিষয়ে খালেদা জিয়া জানতেন এবং তারেক রহমানের নির্দেশে হয়েছে বলে উইকিলিকসে তথ্য এসেছে। এখন বিএনপি এ বিষয়ে কী জবাব দেবে?
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যে তথ্যটি আমরা এতদিন বলে আসছিলাম, মূলত শেখ হাসিনাকে হত্যা ও আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে চেয়েছিল বিএনপি। সেটা আদালতেও প্রমাণিত হয়েছে। আমরা যখনই বিষয়টি বলেছি, তখনই এর বিরুদ্ধে বিএনপি বক্তব্য দিয়েছে। সে বিষয়টিই উইকিলিকসের তথ্যের মধ্যে উঠে এসেছে। এ বিষয়টি আদালতে সাক্ষ্য-তথ্যের ভিত্তিতে প্রমাণিত হয়েছে। তারেক রহমানই ২১ আগস্ট হামলার মাস্টার মাইন্ড এবং খালেদা জিয়ার জানামতেই ওই ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়।’
টিভিতে সিরিয়ালের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নির্দেশনা দেওয়ার পর বাংলাদেশের বেশিরভাগ টিভি চ্যানেল তা মেনে চলছে। যারা মানছে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে, যেটি প্রয়োজন, দেশ ডিজিটাল হয়েছে।’ তাই সম্প্রচার মাধ্যমটাও ডিজিটাল করতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।